শহীদী মরণ পছন্দ হলে পছন্দই করেন; চুপ থেকে নিরপেক্ষ হবেন না! যারা
নিরপেক্ষ, তারা কোন না কোন ভাবে তাদের স্বার্থকে হাতে নিতে চাইছে। কিন্তু
যদি আপনি সত্যকে ভালই বাসেন, তাহলে অবশ্যই পছন্দ জানাতে কৃপণতা করবেন না!
আর ইসলাম মানেই সত্য। ইসলামকে পছন্দ করা মানেই হল, আপনি একজন সত্য-প্রেমিক।
আরে!
পছন্দ জানাতে এত কৃপণতা কেন? কোন ক্ষয় আছে নাকি? সত্য একটা পোস্টে আপনার পছন্দতা আল্লাহকে পছন্দ করার সামিল। কারণ, আপনি যেটাকে পছন্দ করছেন, তা কুরআন ও হাদিস মতেই পছন্দ করছেন। সুতরাং ভাল, সুন্দর, সত্য যেকোন পোস্টেই প্লাসে ক্লিক করে আপনার পছন্দতার স্বাক্ষর রেখে দেন। কেয়ামতের ময়দানে আপনার এই প্লাসগুলো জান্নাতের স্বাক্ষী হিসেবে দাঁড়াতে পারে!

মনে করেন, আপনি একটা পোস্টে দেখছেন আজকের শহীদ হওয়া ভাইয়ের জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। আপনি আপনার একটা পছন্দ জানিয়ে দেন না! দেখবেন আপনার মনটাই ভাল লাগছে! আর শহীদ না হলেও শহীদের জন্য একটু সমবেদনা জানাতে পারছেন মনে হচ্ছে! আমাদের মধ্যে অনেক ব্লগারই আছেন যে, মাঠে-ময়দানে মিথ্যার প্রতিবাদ করতে পারেন না, রাজপথে মিছিল করতে পারেন না। কিন্তু ব্লগে বসে মিথ্যার বিরোদ্ধে লিখে, সত্যতে প্লাস দিয়ে/ মিথ্যা পোস্টকে বর্জন করে আপনি একটু প্রতিবাদ, আপনার মানসিক অবস্থা জানাতে পারেন। তাই সত্য একটি পোস্টে সত্যবাদীদের প্লাস ভিত্তিক পছন্দ দেখে মিথ্যাবাদীদের মনে ভয়ের সৃষ্টি হবে। এখানেও তো আপনার দ্বারা মিথ্যার প্রতিবাদ করা হল, তাই না?
এবার আরেকটি বিষয় বলি, এগুলো মাইনাসপন্থী, বামপন্থী, সন্ডা-পান্ডা, ইতর, বদমাসদের ছোট্ট পরিচিতিঃ
----------------------------------------------------------------
পর নিয়া ঘাঁটাঘাটি করে কথা কাটাকাটি
মুখে বুলি ফাঁটাফাটি নষ্টামী নেশা
খোঁচাখুঁচি, চেঁচামেচি, রেষারেষি, ঘেঁষাঘেষি
অবাধ মেলামেশামেশি তাহাদের পেশা।
পোস্ট দেয় অশ্লীল কথাকাজে গড়মিল
নষ্ট যে মন-দিল; শয়তানী খেলা।
যেদিন হবে অন্ধ হবে সব বন্ধ
জ্ঞান-হুঁশ হবে; গেলে জীবনের ভেলা!
আসল কথাটা হলঃ
নিরক্ষর জ্ঞানহীন ব্যক্তিও স্বাভাবিক কমনসেন্স যাদের আছে তারা মাত্রই জানেন যে, মাইনাস মানে বাদ দেয়া, বাতিল,অকেজো, আলাদা করা, পৃথক করা, গুরুত্বহীনে ফেলে রাখা, নর্দমায় নিক্ষেপ করা। আমি এখানে শুধু মাইনাস এর বিশ্লেষণ করছি না। কারণ, মাইনাস (-) রেটিংটা এখন যে কারণেই হোক মাইনাসই হয়ে গেছে। আর আশা করিছ যে, মাইনাসিত কোন লেখা যেন মাইনাসপন্থীরা না দেন। আর মাইনাসপন্থী ব্লগারদের জন্য একটু হেদায়াতের দোয়া করি। যদি তাদের একটু হুঁশ হয়ে চোখে স্বরম জেগে আল্লাহতে ভয় জাগে। আমিন!
একজন শিক্ষিত লোক বলতেও গাণিতিক হিসাবেও মাইনাস অর্থ বিয়োগ হিসেবেই জানে। মানে বাদ দেয়াকে বিয়োগ বলে। যারা মাইনাসের মর্ম বুঝে না, তারা পুরা বাংলাদেশ পাশ করে নভোমন্ডল-ভূমন্ডলসহ যত কিছুই পাশ করুক না কেন, তারা আসলে শিক্ষিত না, জ্ঞানী না। বুদ্ধিজীবিও না। তাদের দ্বারা ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রের কোন অপকার ছাড়া উপকার হওয়ার কথা না। তারা অপরেরে নিয়া খোঁচাখুচি করতে করতে আসল শিক্ষাটাই হইল না। তারা নিজের চেহারাটাই গড়তে পারল না। তাই তাদের দ্বারা সমাজ বদলানোর স্বপ্ন আশা করাও বোকামী। তারা যে সমাজে বর্জিত, বাতিল অগ্রহণযোগ্যমানুষ, তা তারা বুঝে না। যারা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য না, তারা আল্লাহর কাছেও গ্রহণযোগ্য না।
আমি আমার স্বাভাবিক জ্ঞানে মাত্র কয়েক মাসের ব্লগিংয়ে যা বুঝলাম, মাইনাস পন্থীরা আসলে কিছু শেখার জন্য ব্লগিং করে না। তারা মনে করে নিজেরাই সব জানে। আর কেউ কিছুই জানে না, বুঝে না। ব্লগারদের সাথে ভাল একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য তাদের কোন খেয়াল নেই, চিন্তা নেই, গুরুত্ব নেই। এমনকি তাদের প্রয়োজনও নেই। আমি বলব, তাদের আসলে ভালবাসা বলতে কিছুই নেই। তাদের সংসার নেই, সামাজিকতা নেই দুনিয়া নেই, আখেরাত নেই। তাই তারা সব করে যাচ্ছে ব্লগে যা ইচ্ছা।
শয়তানকে আল্লাহ মানুষের শিরায় শিরায় ঘুরে সৎপথ থেকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। এই শয়তান থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত সবখানে। ব্লগে, সমাজে, মসজিদে, রাজপথে, কর্মস্থলে, বন্ধুত্বে, আত্মীয়তায়, দোকানে, অফিসসহ জীবনে চলার সকল যায়গায় তাদের শয়তানি থাকবে। আর থাকবে রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, চলনরীতি, জীবননীতি, শিক্ষাপুস্তক, পাঠ্যপুস্তক, সংবিধানসহ সব কিছুতেই। শয়তানের শয়তানীও চলবে, সৎকর্মশীলদের সৎকর্মও চলবে। আর আল্লাহ এমনিতেই শয়তানকে তার শয়তানী কাজের অনুমতি দেন নি। শয়তান চেয়েছিল, তাই আল্লাহ দিয়েছেন। আল্লাহর বান্দাদের থেকে যে যা তাঁর কাছে চায়, আল্লাহ তাকে তাই দেন। কিন্তু আল্লাহ শয়তানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন যে, যারা আমাকে ভালবাসবে তাদের তুমি কিছুতেই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আল্লাহ এভাবে করে কারা আসলে আল্লাহর ভালবাসায় শয়তানের শয়তানী থেকে দূরে থাকে, আর কারা শয়তানের ভাই হয় তা পরীক্ষা করেন।
সুতরাং আমি সম্মানিত আল্লাহভীরু ব্লগারদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, এসব ব্লগার ব্লগে এসেছেন ব্লগারদের শিরায় শিরায়, অন্ত্রে-মন্ত্রে, যাদু-যন্ত্রে, ছলে-বলে-কৌশলে, জোর-জুলুম, মিথ্যা দিয়ে, ভয় দেখিয়ে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতে। আজে বাজে পোস্ট দিয়ে আপনাদের ইমান নষ্ট করতে চাইবে। আপনারা তাদের লেখায়, কথায় কান দিবেন না। কারণ, তারা কুরআনের মর্যাদা বুঝেনা, কুরআন জানে না। আল্লাহ, রাসূল, ইসলাম, ব্যবহার, শালিনতা, সুন্দরতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য কিছুই জানে না, বুঝে না। তারা যা বলে আর যা লেখে, তাতে কোন দলিল থাকে না। তারা জানে শুধু বকাঝকা করতে। রাগ দেখাতে। কাইট্টালামু, মাইরালামু, ফাডায়া ফালামু, গুম কইরা দিমু, মামলা করমু, পুলিশে দিমু, দুনিয়া থেকে বিদায় কইরা দিমু ইত্যাদিই শুধু ভাষ্য। তারা নিজেরাও কিছু শিখতে পারে না, আর তাদের লেখায়ও শিখার কিছু থাকে না। আমরা ব্লগে শুধুই ব্লগর-ব্লগর করতে ব্লগের ব্লগার হইনি। আমরা উদ্দেশ্যহীনভাবে কিছু পোস্ট করি না। আর আমরা এমন কিছু লিখব না; যাতে শয়তান উৎসাহিত হয়। তবে সত্য লিখতে গিয়ে শয়তানের শয়তানীকে ভয় করব না। এমন সাহসই রাখব।
তাদের আপনি সহজেই চিনবেন। প্রথমে তাদের চেনা যায়, তাদের নিকনেম দেখে। আপনি তাদের চিনবেন তাদের পোস্টের ধরণ দেখে। পোস্টের লেখা দেখে। লেখার ভাষা দেখে। তাছাড়া আরো চেনা যায়, প্রোফাইলের ছবি দেখে। ব্লগারদের কমেন্ট দেখেও তাদের সহজে চিনতে পারবেন।
অনেক সময় সাধারণ ব্লগারগণ অভিযোগ করেন, মডুরা কি ঘুমায়? তারা কি তাদের মত খারাপ কিসিমের মানুষ নাকি যে, এদের মত ব্লগার কিভাবে তাদের অশ্লীল কাজকর্ম বুক ফুলিয়ে করে বেড়াচ্ছে? ব্যাপারটা হল; এ সব শয়তান শুধুমাত্র ব্লগ পর্যায়েই থাকে না। দেশ, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তারা অবাধে শয়তানী কাজকর্মগুলো করে যাচ্ছে। ব্লগকর্তৃপক্ষ হয় তো তাঁদের সাধ্যমত চেষ্টা করছেন। তবে আমরা ব্লগারগণও সবাই স্বোচ্ছার থাকলে আল্লাহ চাহে তো একদিন সেই সময় আসবে, তাদের এ সব নষ্টামী-ভন্ডামী, আকাম-কুকাম দূরিভূত হয়ে শান্তির বাতাস বয়ে যাবে ব্লগসহ সর্বত্র, পৃথিবীর সবখানে। আমরা শান্তিকামীগণ আল্লাহর কাছে এমনটাই আশা করি। সবাইকে সত্য, সুন্দর, সাবলীল, সৌন্দর্য্যমন্ডিত শান্তিময়তার প্রতি আহ্বাব রেখে, সবার প্রতি দোয়া রেখে এই পোস্ট এখানেই.......আমিন!!
মাইনাস কেন বর্জন করবেন!
এখান থেকে আমি কিছুটা তুলে ধরেছি মাত্র, নতুন করে কিছু বুঝার জন্য!
আরে!
পছন্দ জানাতে এত কৃপণতা কেন? কোন ক্ষয় আছে নাকি? সত্য একটা পোস্টে আপনার পছন্দতা আল্লাহকে পছন্দ করার সামিল। কারণ, আপনি যেটাকে পছন্দ করছেন, তা কুরআন ও হাদিস মতেই পছন্দ করছেন। সুতরাং ভাল, সুন্দর, সত্য যেকোন পোস্টেই প্লাসে ক্লিক করে আপনার পছন্দতার স্বাক্ষর রেখে দেন। কেয়ামতের ময়দানে আপনার এই প্লাসগুলো জান্নাতের স্বাক্ষী হিসেবে দাঁড়াতে পারে!
মনে করেন, আপনি একটা পোস্টে দেখছেন আজকের শহীদ হওয়া ভাইয়ের জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। আপনি আপনার একটা পছন্দ জানিয়ে দেন না! দেখবেন আপনার মনটাই ভাল লাগছে! আর শহীদ না হলেও শহীদের জন্য একটু সমবেদনা জানাতে পারছেন মনে হচ্ছে! আমাদের মধ্যে অনেক ব্লগারই আছেন যে, মাঠে-ময়দানে মিথ্যার প্রতিবাদ করতে পারেন না, রাজপথে মিছিল করতে পারেন না। কিন্তু ব্লগে বসে মিথ্যার বিরোদ্ধে লিখে, সত্যতে প্লাস দিয়ে/ মিথ্যা পোস্টকে বর্জন করে আপনি একটু প্রতিবাদ, আপনার মানসিক অবস্থা জানাতে পারেন। তাই সত্য একটি পোস্টে সত্যবাদীদের প্লাস ভিত্তিক পছন্দ দেখে মিথ্যাবাদীদের মনে ভয়ের সৃষ্টি হবে। এখানেও তো আপনার দ্বারা মিথ্যার প্রতিবাদ করা হল, তাই না?
এবার আরেকটি বিষয় বলি, এগুলো মাইনাসপন্থী, বামপন্থী, সন্ডা-পান্ডা, ইতর, বদমাসদের ছোট্ট পরিচিতিঃ
----------------------------------------------------------------
পর নিয়া ঘাঁটাঘাটি করে কথা কাটাকাটি
মুখে বুলি ফাঁটাফাটি নষ্টামী নেশা
খোঁচাখুঁচি, চেঁচামেচি, রেষারেষি, ঘেঁষাঘেষি
অবাধ মেলামেশামেশি তাহাদের পেশা।
পোস্ট দেয় অশ্লীল কথাকাজে গড়মিল
নষ্ট যে মন-দিল; শয়তানী খেলা।
যেদিন হবে অন্ধ হবে সব বন্ধ
জ্ঞান-হুঁশ হবে; গেলে জীবনের ভেলা!
আসল কথাটা হলঃ
নিরক্ষর জ্ঞানহীন ব্যক্তিও স্বাভাবিক কমনসেন্স যাদের আছে তারা মাত্রই জানেন যে, মাইনাস মানে বাদ দেয়া, বাতিল,অকেজো, আলাদা করা, পৃথক করা, গুরুত্বহীনে ফেলে রাখা, নর্দমায় নিক্ষেপ করা। আমি এখানে শুধু মাইনাস এর বিশ্লেষণ করছি না। কারণ, মাইনাস (-) রেটিংটা এখন যে কারণেই হোক মাইনাসই হয়ে গেছে। আর আশা করিছ যে, মাইনাসিত কোন লেখা যেন মাইনাসপন্থীরা না দেন। আর মাইনাসপন্থী ব্লগারদের জন্য একটু হেদায়াতের দোয়া করি। যদি তাদের একটু হুঁশ হয়ে চোখে স্বরম জেগে আল্লাহতে ভয় জাগে। আমিন!
একজন শিক্ষিত লোক বলতেও গাণিতিক হিসাবেও মাইনাস অর্থ বিয়োগ হিসেবেই জানে। মানে বাদ দেয়াকে বিয়োগ বলে। যারা মাইনাসের মর্ম বুঝে না, তারা পুরা বাংলাদেশ পাশ করে নভোমন্ডল-ভূমন্ডলসহ যত কিছুই পাশ করুক না কেন, তারা আসলে শিক্ষিত না, জ্ঞানী না। বুদ্ধিজীবিও না। তাদের দ্বারা ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রের কোন অপকার ছাড়া উপকার হওয়ার কথা না। তারা অপরেরে নিয়া খোঁচাখুচি করতে করতে আসল শিক্ষাটাই হইল না। তারা নিজের চেহারাটাই গড়তে পারল না। তাই তাদের দ্বারা সমাজ বদলানোর স্বপ্ন আশা করাও বোকামী। তারা যে সমাজে বর্জিত, বাতিল অগ্রহণযোগ্যমানুষ, তা তারা বুঝে না। যারা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য না, তারা আল্লাহর কাছেও গ্রহণযোগ্য না।
আমি আমার স্বাভাবিক জ্ঞানে মাত্র কয়েক মাসের ব্লগিংয়ে যা বুঝলাম, মাইনাস পন্থীরা আসলে কিছু শেখার জন্য ব্লগিং করে না। তারা মনে করে নিজেরাই সব জানে। আর কেউ কিছুই জানে না, বুঝে না। ব্লগারদের সাথে ভাল একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য তাদের কোন খেয়াল নেই, চিন্তা নেই, গুরুত্ব নেই। এমনকি তাদের প্রয়োজনও নেই। আমি বলব, তাদের আসলে ভালবাসা বলতে কিছুই নেই। তাদের সংসার নেই, সামাজিকতা নেই দুনিয়া নেই, আখেরাত নেই। তাই তারা সব করে যাচ্ছে ব্লগে যা ইচ্ছা।
শয়তানকে আল্লাহ মানুষের শিরায় শিরায় ঘুরে সৎপথ থেকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। এই শয়তান থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত সবখানে। ব্লগে, সমাজে, মসজিদে, রাজপথে, কর্মস্থলে, বন্ধুত্বে, আত্মীয়তায়, দোকানে, অফিসসহ জীবনে চলার সকল যায়গায় তাদের শয়তানি থাকবে। আর থাকবে রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, চলনরীতি, জীবননীতি, শিক্ষাপুস্তক, পাঠ্যপুস্তক, সংবিধানসহ সব কিছুতেই। শয়তানের শয়তানীও চলবে, সৎকর্মশীলদের সৎকর্মও চলবে। আর আল্লাহ এমনিতেই শয়তানকে তার শয়তানী কাজের অনুমতি দেন নি। শয়তান চেয়েছিল, তাই আল্লাহ দিয়েছেন। আল্লাহর বান্দাদের থেকে যে যা তাঁর কাছে চায়, আল্লাহ তাকে তাই দেন। কিন্তু আল্লাহ শয়তানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন যে, যারা আমাকে ভালবাসবে তাদের তুমি কিছুতেই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আল্লাহ এভাবে করে কারা আসলে আল্লাহর ভালবাসায় শয়তানের শয়তানী থেকে দূরে থাকে, আর কারা শয়তানের ভাই হয় তা পরীক্ষা করেন।
সুতরাং আমি সম্মানিত আল্লাহভীরু ব্লগারদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, এসব ব্লগার ব্লগে এসেছেন ব্লগারদের শিরায় শিরায়, অন্ত্রে-মন্ত্রে, যাদু-যন্ত্রে, ছলে-বলে-কৌশলে, জোর-জুলুম, মিথ্যা দিয়ে, ভয় দেখিয়ে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতে। আজে বাজে পোস্ট দিয়ে আপনাদের ইমান নষ্ট করতে চাইবে। আপনারা তাদের লেখায়, কথায় কান দিবেন না। কারণ, তারা কুরআনের মর্যাদা বুঝেনা, কুরআন জানে না। আল্লাহ, রাসূল, ইসলাম, ব্যবহার, শালিনতা, সুন্দরতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য কিছুই জানে না, বুঝে না। তারা যা বলে আর যা লেখে, তাতে কোন দলিল থাকে না। তারা জানে শুধু বকাঝকা করতে। রাগ দেখাতে। কাইট্টালামু, মাইরালামু, ফাডায়া ফালামু, গুম কইরা দিমু, মামলা করমু, পুলিশে দিমু, দুনিয়া থেকে বিদায় কইরা দিমু ইত্যাদিই শুধু ভাষ্য। তারা নিজেরাও কিছু শিখতে পারে না, আর তাদের লেখায়ও শিখার কিছু থাকে না। আমরা ব্লগে শুধুই ব্লগর-ব্লগর করতে ব্লগের ব্লগার হইনি। আমরা উদ্দেশ্যহীনভাবে কিছু পোস্ট করি না। আর আমরা এমন কিছু লিখব না; যাতে শয়তান উৎসাহিত হয়। তবে সত্য লিখতে গিয়ে শয়তানের শয়তানীকে ভয় করব না। এমন সাহসই রাখব।
তাদের আপনি সহজেই চিনবেন। প্রথমে তাদের চেনা যায়, তাদের নিকনেম দেখে। আপনি তাদের চিনবেন তাদের পোস্টের ধরণ দেখে। পোস্টের লেখা দেখে। লেখার ভাষা দেখে। তাছাড়া আরো চেনা যায়, প্রোফাইলের ছবি দেখে। ব্লগারদের কমেন্ট দেখেও তাদের সহজে চিনতে পারবেন।
অনেক সময় সাধারণ ব্লগারগণ অভিযোগ করেন, মডুরা কি ঘুমায়? তারা কি তাদের মত খারাপ কিসিমের মানুষ নাকি যে, এদের মত ব্লগার কিভাবে তাদের অশ্লীল কাজকর্ম বুক ফুলিয়ে করে বেড়াচ্ছে? ব্যাপারটা হল; এ সব শয়তান শুধুমাত্র ব্লগ পর্যায়েই থাকে না। দেশ, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তারা অবাধে শয়তানী কাজকর্মগুলো করে যাচ্ছে। ব্লগকর্তৃপক্ষ হয় তো তাঁদের সাধ্যমত চেষ্টা করছেন। তবে আমরা ব্লগারগণও সবাই স্বোচ্ছার থাকলে আল্লাহ চাহে তো একদিন সেই সময় আসবে, তাদের এ সব নষ্টামী-ভন্ডামী, আকাম-কুকাম দূরিভূত হয়ে শান্তির বাতাস বয়ে যাবে ব্লগসহ সর্বত্র, পৃথিবীর সবখানে। আমরা শান্তিকামীগণ আল্লাহর কাছে এমনটাই আশা করি। সবাইকে সত্য, সুন্দর, সাবলীল, সৌন্দর্য্যমন্ডিত শান্তিময়তার প্রতি আহ্বাব রেখে, সবার প্রতি দোয়া রেখে এই পোস্ট এখানেই.......আমিন!!
মাইনাস কেন বর্জন করবেন!
এখান থেকে আমি কিছুটা তুলে ধরেছি মাত্র, নতুন করে কিছু বুঝার জন্য!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন