রবিবার, ২৬ জানুয়ারী, ২০১৪

শিক্ষক বলে করি বিচার শালিস শিশুদের ক্ষতে ক্ষতে লাগাই মালিস। থার্ড ক্লাস আমি এক কর্মচারী; পারি না? সব কাজ আমিই পারি! মাস্টারি করি আমি কাজ সরকারি আমি ছাড়া কে করিবে করা দরকারই! ইস্কুল ঘর মাঠ বেঞ্চ কি টেবিল নিজ হাতে ঝাড়ু দিই সম্মানী কিল। প্রশ্রাব পায়খানা আমারই তো কাজ দরকারে সাফ করা লাজের কি লাজ? কার ঘরে ক'কটা জন্ম নিল ইস্কুলে আসে কিনা বাদ থাকিল। সরকারি বন্ধেও ইস্কুলে থাকি ইস্কুলে আয় বাবা আয় বাবা ডাকি! আকুতি আমার কেউ শুনে না শুনুক মাস্টারী ইজ্জত সবাই বুঝুক। ঘরের উনুন বাজে ঝুনঝুনিয়ে পাঠটিকা করি তব আবেগ দিয়ে। চাওয়া আর পাওয়া কি আমি কিছু বুঝি! অধিকার দাবি দাওয়া কেন তবে খুঁজি? মার মার গলে ধর যার নাই ক্যাশ মাস্টারগিরি দে শেষ করে শেষ!

শিক্ষক বলে করি
বিচার শালিস
শিশুদের ক্ষতে ক্ষতে
লাগাই মালিস।
থার্ড ক্লাস আমি এক
কর্মচারী;
পারি না? সব কাজ
আমিই পারি!
মাস্টারি করি আমি
কাজ সরকারি
আমি ছাড়া কে করিবে
করা দরকারই!
ইস্কুল ঘর মাঠ
বেঞ্চ কি টেবিল
নিজ হাতে ঝাড়ু দিই
সম্মানী কিল।
প্রশ্রাব পায়খানা
আমারই তো কাজ
দরকারে সাফ করা
লাজের কি লাজ?
কার ঘরে ক'কটা
জন্ম নিল
ইস্কুলে আসে কিনা
বাদ থাকিল।
সরকারি বন্ধেও
ইস্কুলে থাকি
ইস্কুলে আয় বাবা
আয় বাবা ডাকি!
আকুতি আমার কেউ
শুনে না শুনুক
মাস্টারী ইজ্জত
সবাই বুঝুক।
ঘরের উনুন বাজে
ঝুনঝুনিয়ে
পাঠটিকা করি তব
আবেগ দিয়ে।
চাওয়া আর পাওয়া কি
আমি কিছু বুঝি!
অধিকার দাবি দাওয়া
কেন তবে খুঁজি?
মার মার গলে ধর
যার নাই ক্যাশ
মাস্টারগিরি দে
শেষ করে শেষ!

বাংলাদেশ আজ ভাঙ্গা দেশ হাসিনা জালিম ফুটে উঠে চেহারায় কতটা তালিম! যত জন যে মারে তারেও মারুক ইসলাম শক্তিতে আদর্শে বাড়ুক!

বাংলাদেশ আজ ভাঙ্গা দেশ
হাসিনা জালিম
ফুটে উঠে চেহারায়
কতটা তালিম!
যত জন যে মারে
তারেও মারুক
ইসলাম শক্তিতে
আদর্শে বাড়ুক!

মা বাড়ি নাই আর ভাত কেউ দিল না খাইছি কি খাইনি খোঁজও তো নিল না। রাত গেল না খেয়ে আসল সকাল ক্ষুধায় মন্দা মন ভাল না সে হাল। কে আছে এমন মায়ায় খাওয়ায়? মশারিও টানায় নি খাইল মশায়। মা বাড়ি থাকলে ঘুমাইতে দিত? আগে খা পরে ঘুম মশারিও টানাইত! মায়ের কদর বুঝি মাহীন ছেলে ভরে না আমার মন খেয়ে হেসে খেলে..

মা বাড়ি নাই আর
ভাত কেউ দিল না
খাইছি কি খাইনি
খোঁজও তো নিল না।
রাত গেল না খেয়ে
আসল সকাল
ক্ষুধায় মন্দা মন
ভাল না সে হাল।
কে আছে এমন
মায়ায় খাওয়ায়?
মশারিও টানায় নি
খাইল মশায়।
মা বাড়ি থাকলে
ঘুমাইতে দিত?
আগে খা পরে ঘুম
মশারিও টানাইত!
মায়ের কদর বুঝি
মাহীন ছেলে
ভরে না আমার মন
খেয়ে হেসে খেলে..

শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৪

ইমানদারদের খেয়াল রাখতে হবে, সকল আওয়ামীলীগারের কথায় মিথ্যা মেশানো থাকে! তারা ভোগা দিয়া অনেক কাজ করিয়ে নিবে.. ¤ মাথায় পট্টি দিয়ে ভোট নেওয়ার চেষ্টা করবে। অথচ তারা পর্দা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে। ¤ রবীন্দ্রনাথের মত ফ্যাশনেবল লোকের মাথায় টুপি দিয়ে মিথ্যা মাসয়ালা প্রচার করে জামাত শিবিরের বদনাম করবে। অথচ তারা টুপি দাড়ির লোক দেখতে পারে না। ¤ মুক্তিযুদ্ধের দোহাই দিয়ে মুসলিম আলেম নামাজি ভাল মানুষেরে হত্যা করবে। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধের জন্য কিছু করেনি। তাদের উদ্দেশ্য ইসলাম দূর করা। তাহলেই তারা চুরি সন্ত্রাসী লুটপাট বেহায়াপনা করতে পারবে। কারণ তাদের এমন কোন যোগ্যতা নাই যে, একজন ভাল মানুষ হিসেবে থাকতে পারে! ¤ ইত্যাদি...

ইমানদারদের খেয়াল রাখতে হবে, সকল আওয়ামীলীগারের কথায় মিথ্যা মেশানো থাকে! তারা ভোগা দিয়া অনেক কাজ করিয়ে নিবে..
¤ মাথায় পট্টি দিয়ে ভোট নেওয়ার চেষ্টা করবে। অথচ তারা পর্দা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে।
¤ রবীন্দ্রনাথের মত ফ্যাশনেবল লোকের মাথায় টুপি দিয়ে মিথ্যা মাসয়ালা প্রচার করে জামাত শিবিরের বদনাম করবে। অথচ তারা টুপি দাড়ির লোক দেখতে পারে না।
¤ মুক্তিযুদ্ধের দোহাই দিয়ে মুসলিম আলেম নামাজি ভাল মানুষেরে হত্যা করবে। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধের জন্য কিছু করেনি। তাদের উদ্দেশ্য ইসলাম দূর করা। তাহলেই তারা চুরি সন্ত্রাসী লুটপাট বেহায়াপনা করতে পারবে। কারণ তাদের এমন কোন যোগ্যতা নাই যে, একজন ভাল মানুষ হিসেবে থাকতে পারে!
¤ ইত্যাদি...

বড় বেশি মনে পড়ে আমার প্রিয় ভাইদেরে হৃদয় মানে না মানে না আল্লাহ জানে কবে দেখা হবে কিভাবে হবে প্রিয় ভাইয়েরাও জানে না... এক জন না হয় তোমার কাছেই রাখতে চেয়ে আর একজন কি কর জানি না শত শত নিয়েছো আর তাদের ভালবাসাও পেয়েছো সাঈদীকে নেওয়া মানি না!


বড় বেশি মনে পড়ে আমার প্রিয় ভাইদেরে
হৃদয় মানে না মানে না
আল্লাহ জানে কবে দেখা হবে কিভাবে হবে
প্রিয় ভাইয়েরাও জানে না...
এক জন না হয় তোমার কাছেই রাখতে চেয়ে
আর একজন কি কর জানি না
শত শত নিয়েছো আর তাদের ভালবাসাও পেয়েছো
সাঈদীকে নেওয়া মানি না!

শিবির জামায়াতের ভাইয়েরা শহীদ হতে শুরু করেছে আর আমার রাত আসে কিন্তু রাতে ঘুম ভাল হচ্ছে না! কবে যে কালিমার পতাকা উড়িয়ে পতপত শব্দ শুনে শুনে শান্তির ঘুম ঘুমিয়ে পড়ব!

শিবির জামায়াতের ভাইয়েরা শহীদ হতে শুরু করেছে আর আমার রাত আসে কিন্তু রাতে ঘুম ভাল হচ্ছে না! কবে যে কালিমার পতাকা উড়িয়ে পতপত শব্দ শুনে শুনে শান্তির ঘুম ঘুমিয়ে পড়ব!

একজন মরে মুসলিম দমনে রাজপথে মারতে গিয়ে হাতে তার অস্ত্র গুলি জয় বাংলা মুখে নিয়ে। একজন মরে জিয়া মুজিবের আদর্শ বুকে ধরে কুরান হাদিস আল্লাহ রাসুল সকলি পর করে। একজন মরে আসলে মরে না শহীদান জেগে রয় আল্লাহকে ভাল বেসেছে যেই মরণ তো তার ডরের নয়!

একজন মরে মুসলিম দমনে
রাজপথে মারতে গিয়ে
হাতে তার অস্ত্র গুলি
জয় বাংলা মুখে নিয়ে।
একজন মরে জিয়া মুজিবের
আদর্শ বুকে ধরে
কুরান হাদিস আল্লাহ রাসুল
সকলি পর করে।
একজন মরে আসলে মরে না
শহীদান জেগে রয়
আল্লাহকে ভাল বেসেছে যেই
মরণ তো তার ডরের নয়!

আমার প্রাণের চেয়ে আমার কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল বড়। রাসূলের আদর্শের কাছে কোন আদর্শ নাই। তাই কুরআনের আইন অমান্য করে আওয়ামী মতবাদকে গ্রহণ করতে পারি না।

আমার প্রাণের চেয়ে আমার কাছে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল বড়। রাসূলের আদর্শের কাছে কোন আদর্শ নাই। তাই কুরআনের আইন অমান্য করে আওয়ামী মতবাদকে গ্রহণ করতে পারি না।

হাটি হাটি করে আজি টঙ্গিতে যাই দশে মিলে পাক করে খিচুড়ি খাই। মাথায় গাঠুরী নিয়ে বদনা হাতে এভাবেই হেটে যাব পুলসিরাতে! জান্নাত আমাদের কিছু দূর পথ আমাদের থামাবে কার হিম্মত?

হাটি হাটি করে আজি
টঙ্গিতে যাই
দশে মিলে পাক করে
খিচুড়ি খাই।
মাথায় গাঠুরী নিয়ে
বদনা হাতে
এভাবেই হেটে যাব
পুলসিরাতে!
জান্নাত আমাদের
কিছু দূর পথ
আমাদের থামাবে
কার হিম্মত?

মানুষের কষ্ট নাই এমন মানুষু খুব কমই আছে। তবে আমি যে কষ্টের কথা বলব, তা কোন সাধারণ কষ্ট না। আমি আল্লাহকে ভালবাসি বলেই কেবল আল্লামা সাঈদীকে ভালবাসি। নয়তো তাঁর সাথে আমার কোন আত্মীয়তা নেই। কোন বন্ধুত্ব নেই। জানাজানি নেই। আমি তাঁকে চিনি তাঁর সুমধুর সুরে সুললিত কন্ঠে মহান আল্লাহর পবিত্র বাণী আলকুরআনের তাফসীর শুনেছি। যতক্ষণ শুনতাম আমি নিরব হয়ে শুধু তাঁর কথাগুলো খেয়াল করতাম। কখনো কাঁদতাম। কখনো চিন্তা করতাম, আমি কি আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পেরেছি? আজ মনের ভেতরে যায়গা করা সেই প্রিয় সাঈদীর তাফসীর আর শুনি না। সেই কবে শুনেছি! আফসোস হচ্ছে, আবার কবে যে দেখি! এই কষ্ট শেষ হবার নয়। কাউকে বুঝাবার নয়। তাঁর প্রতি আমার কি যে প্রেম তা আমি আল্লাহ ছাড়া কাউকে বলতে পারব না। কারো কাছেই বলব না। জালিমের বন্দিশালায় বন্দি সাঈদীকে আমি অচিরেই আবার কুরআনের তাফসীরে পাব, এই কামনায় আল্লাহর কাছে দরখাস্ত করছি। আমিন!

মানুষের কষ্ট নাই এমন মানুষু খুব কমই আছে।
তবে আমি যে কষ্টের কথা বলব, তা কোন সাধারণ কষ্ট না।
আমি আল্লাহকে ভালবাসি বলেই কেবল আল্লামা সাঈদীকে ভালবাসি।
নয়তো তাঁর সাথে আমার কোন আত্মীয়তা নেই। কোন বন্ধুত্ব নেই।
জানাজানি নেই।
আমি তাঁকে চিনি তাঁর সুমধুর সুরে সুললিত কন্ঠে মহান আল্লাহর
পবিত্র বাণী আলকুরআনের তাফসীর শুনেছি।
যতক্ষণ শুনতাম আমি নিরব হয়ে শুধু তাঁর কথাগুলো খেয়াল করতাম।
কখনো কাঁদতাম। কখনো চিন্তা করতাম, আমি কি আল্লাহর প্রিয় বান্দা হতে পেরেছি?

আজ মনের ভেতরে যায়গা করা সেই প্রিয় সাঈদীর তাফসীর আর শুনি না।
সেই কবে শুনেছি! আফসোস হচ্ছে, আবার কবে যে দেখি!
এই কষ্ট শেষ হবার নয়। কাউকে বুঝাবার নয়। তাঁর প্রতি আমার কি যে প্রেম তা
আমি আল্লাহ ছাড়া কাউকে বলতে পারব না।
কারো কাছেই বলব না। জালিমের বন্দিশালায় বন্দি সাঈদীকে
আমি অচিরেই আবার কুরআনের তাফসীরে পাব, এই কামনায়
আল্লাহর কাছে দরখাস্ত করছি। আমিন!

নাক ফুল গরীবের কানে নাই দুল ছোট কাঠি নাকে কানে আমের মুকুল। বিয়ার বাজনা বাজে না বাজে সানাই হানিমুন লজ্জা কি করে জানাই? কখনো জুটে না কারো বিয়ের পিড়ি কারোর উঠতে হয় লম্বা সিঁড়ি। দুচোখ জলে ভাসে সংসারী মন বুঝা দায় কত খুশি গরীব জীবন!

নাক ফুল গরীবের
কানে নাই দুল
ছোট কাঠি নাকে কানে
আমের মুকুল।
বিয়ার বাজনা বাজে
না বাজে সানাই
হানিমুন লজ্জা
কি করে জানাই?
কখনো জুটে না কারো
বিয়ের পিড়ি
কারোর উঠতে হয়
লম্বা সিঁড়ি।
দুচোখ জলে ভাসে
সংসারী মন
বুঝা দায় কত খুশি
গরীব জীবন!

শিক্ষক বলে করি বিচার শালিস শিশুদের ক্ষতে ক্ষতে লাগাই মালিস। থার্ড ক্লাস আমি এক কর্মচারী; পারি না? সব কাজ আমিই পারি! মাস্টারি করি আমি কাজ সরকারি আমি ছাড়া কে করিবে করা দরকারই! ইস্কুল ঘর মাঠ বেঞ্চ কি টেবিল নিজ হাতে ঝাড়ু দিই সম্মানী কিল। প্রশ্রাব পায়খানা আমারই তো কাজ দরকারে সাফ করা লাজের কি লাজ? কার ঘরে ক'কটা জন্ম নিল ইস্কুলে আসে কিনা বাদ থাকিল। সরকারি বন্ধেও ইস্কুলে থাকি ইস্কুলে আয় বাবা আয় বাবা ডাকি! আকুতি আমার কেউ শুনে না শুনুক মাস্টারী ইজ্জত সবাই বুঝুক। ঘরের উনুন বাজে ঝুনঝুনিয়ে পাঠটিকা করি তব আবেগ দিয়ে। চাওয়া আর পাওয়া কি আমি কিছু বুঝি! অধিকার দাবি দাওয়া কেন তবে খুঁজি? মার মার গলে ধর যার নাই ক্যাশ মাস্টারগিরি দে শেষ করে শেষ!

শিক্ষক বলে করি
বিচার শালিস
শিশুদের ক্ষতে ক্ষতে
লাগাই মালিস।
থার্ড ক্লাস আমি এক
কর্মচারী;
পারি না? সব কাজ
আমিই পারি!
মাস্টারি করি আমি
কাজ সরকারি
আমি ছাড়া কে করিবে
করা দরকারই!
ইস্কুল ঘর মাঠ
বেঞ্চ কি টেবিল
নিজ হাতে ঝাড়ু দিই
সম্মানী কিল।
প্রশ্রাব পায়খানা
আমারই তো কাজ
দরকারে সাফ করা
লাজের কি লাজ?
কার ঘরে ক'কটা
জন্ম নিল
ইস্কুলে আসে কিনা
বাদ থাকিল।
সরকারি বন্ধেও
ইস্কুলে থাকি
ইস্কুলে আয় বাবা
আয় বাবা ডাকি!
আকুতি আমার কেউ
শুনে না শুনুক
মাস্টারী ইজ্জত
সবাই বুঝুক।
ঘরের উনুন বাজে
ঝুনঝুনিয়ে
পাঠটিকা করি তব
আবেগ দিয়ে।
চাওয়া আর পাওয়া কি
আমি কিছু বুঝি!
অধিকার দাবি দাওয়া
কেন তবে খুঁজি?
মার মার গলে ধর
যার নাই ক্যাশ
মাস্টারগিরি দে
শেষ করে শেষ!

বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০১৪

আমার এক বোন আল্লাহর কাছে বিয়ের আগে এই বলে দোয়া করছে, "ইয়া আল্লাহ, অশ্লীলতা থেকে বাঁচার জন্য আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাহিতেছি..." আসুন, আমরাও তাঁর জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আল্লাহ যেন তাঁর পবিত্রতা রক্ষা করেন। তাঁর হেফাজত করেন। সুপাত্রে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন। আমিন!

আমার এক বোন আল্লাহর কাছে বিয়ের আগে এই বলে দোয়া করছে,
"ইয়া আল্লাহ, অশ্লীলতা থেকে বাঁচার জন্য আমি আপনার নিকট আশ্রয় চাহিতেছি..."

আসুন, আমরাও তাঁর জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি। আল্লাহ যেন তাঁর পবিত্রতা রক্ষা করেন। তাঁর হেফাজত করেন। সুপাত্রে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করে দেন। আমিন!

আল্লাহর আইন চাই সত লোকের শাসন চাই বাকশালের পতন চাই হাসিনার ......... চাই!

আল্লাহর আইন চাই সত লোকের শাসন চাই
বাকশালের পতন চাই হাসিনার ......... চাই!

ঘুম ঘুম চোখে মিলন হবে চোখের মোলাকাত চলছে গভীর রাত আল্লাহর নামে ঘুমিয়ে পড়ি মুসলমানের জাত!

ঘুম ঘুম চোখে মিলন হবে
চোখের মোলাকাত
চলছে গভীর রাত
আল্লাহর নামে ঘুমিয়ে পড়ি
মুসলমানের জাত!

আমরা যারা সরাসরি শিক্ষা দিই আমরা শিক্ষক। আর যারা আছে শিক্ষা আফিসার থেকে সচিব মন্ত্রী সবাই আমাদের সহযোগী সহকারী পিয়ন ছাড়া আর কিছু না। যত দিন তারা সবাই শিক্ষকদের সম্মান দেখাতে না পারবে, শিক্ষার উদ্দেশ্য পুরো সফল হবে না। কারণ শিক্ষকের সাথে যে আচরণ করা হয় তাতে শিক্ষকের মাঝে আত্মসম্মান ধরে রাখার কিছুই থাকে না। সামাজিক যত কাজ সব প্রাইমারি শিক্ষকদের দ্বারা করানো হয়। শত শত পোলাপান পালতে বড় কষ্ট হয় আমাদের। অমি আর বেতন বাড়াতে বলব না। তোমাদের সবাইকে রাখা হয়েছে শিক্ষকদের হেল্প করার জন্য। অথচ তোমরা তোমাদের সুবিধাগুলো ধাপে ধাপে হাতিয়ে নিচ্ছো। আমাদের নাম করে তোমরা খাও! অথচ আমরা না খেয়ে শিক্ষা দিই? তোমাদের বিবেক নাই! এখন থেকে আমি যতটুকু পারি ততটুকু করব। তারপর যা, তা সরকারের..

আমরা যারা সরাসরি শিক্ষা দিই আমরা শিক্ষক। আর যারা আছে শিক্ষা আফিসার থেকে সচিব মন্ত্রী সবাই আমাদের সহযোগী সহকারী পিয়ন ছাড়া আর কিছু না। যত দিন তারা সবাই শিক্ষকদের সম্মান দেখাতে না পারবে, শিক্ষার উদ্দেশ্য পুরো সফল হবে না। কারণ শিক্ষকের সাথে যে আচরণ করা হয় তাতে শিক্ষকের মাঝে আত্মসম্মান ধরে রাখার কিছুই থাকে না। সামাজিক যত কাজ সব প্রাইমারি শিক্ষকদের দ্বারা করানো হয়। শত শত পোলাপান পালতে বড় কষ্ট হয় আমাদের।

অমি আর বেতন বাড়াতে বলব না। তোমাদের সবাইকে রাখা হয়েছে শিক্ষকদের হেল্প করার জন্য। অথচ তোমরা তোমাদের সুবিধাগুলো ধাপে ধাপে হাতিয়ে নিচ্ছো। আমাদের নাম করে তোমরা খাও! অথচ আমরা না খেয়ে শিক্ষা দিই? তোমাদের বিবেক নাই! এখন থেকে আমি যতটুকু পারি ততটুকু করব। তারপর যা, তা সরকারের..

আমি যথন ছোট্ট ছিলাম আদর সোহাগ করতা মনে পড়ে তুমি কখন ওয়ানের বই পড়তা? আমি আজি লিখতে পাড়ি তুমি বানাও বাড়ি আমি তুমি দুজন মিলে সাজাই লাশের সারি!

আমি যথন ছোট্ট ছিলাম
আদর সোহাগ করতা
মনে পড়ে তুমি কখন
ওয়ানের বই পড়তা?
আমি আজি লিখতে পাড়ি
তুমি বানাও বাড়ি
আমি তুমি দুজন মিলে
সাজাই লাশের সারি!

বিএনপিরা আজ একদিন রাস্তায় বের হয়েই বলছে, তারাও নাকি একা একা আন্দোলন করে সরকারকে নামাবে। তাহলে তো আমরা দেখেছি গত ৫ বছরে শুধু বিএনপিই রাজপথে বাকশাল সরকারের বিরোদ্ধে গুলি খেয়ে মরেছিল। তাই না? তাহলে তো বলতেই পারি, জামাত কোন দিন রাস্তায় নামেনি! জামাত ছাড়াই যখন বিএনপি ১০০, তো আমরা বলতেই পারি জামাতের কোন ভেল্যু নাই! হায় রে নাফরমান জাতি! আসলে ইসলামী রাজনীতি না থাকলে সবাই মূলে গিয়ে একই চরিত্র বরণ করে!

বিএনপিরা আজ একদিন রাস্তায় বের হয়েই বলছে, তারাও নাকি একা একা আন্দোলন করে সরকারকে নামাবে। তাহলে তো আমরা দেখেছি গত ৫ বছরে শুধু বিএনপিই রাজপথে বাকশাল সরকারের বিরোদ্ধে গুলি খেয়ে মরেছিল। তাই না? তাহলে তো বলতেই পারি, জামাত কোন দিন রাস্তায় নামেনি! জামাত ছাড়াই যখন বিএনপি ১০০, তো আমরা বলতেই পারি জামাতের কোন ভেল্যু নাই!

হায় রে নাফরমান জাতি!
আসলে ইসলামী রাজনীতি না থাকলে সবাই মূলে গিয়ে একই চরিত্র বরণ করে!

এই যে এত এত মানুষ আজ হায়েনারা খেয়ে ফেলছে, মানবাধীকার বেশ্যারা মানে বেলাজারা আজ কোথায়? এখন যদি মানুষের পক্ষে কাজে না লাগিস, কিছু দিন পর তোদেরকে পিপড়াঁ খাবে আশা করি! সেই দিন বেশি দূরে নয়! কেমনে বুঝলাম? -এই যে দেখেন না? রাতের পরে দিন আসে আঁধার শেষে আলো পৃথিবী থাকলে সূর্যও থাকবে বেশিক্ষণ থাকে না কালো...

এই যে এত এত মানুষ আজ হায়েনারা খেয়ে ফেলছে, মানবাধীকার বেশ্যারা মানে বেলাজারা আজ কোথায়? এখন যদি মানুষের পক্ষে কাজে না লাগিস, কিছু দিন পর তোদেরকে পিপড়াঁ খাবে আশা করি! সেই দিন বেশি দূরে নয়!

কেমনে বুঝলাম?
-এই যে দেখেন না? রাতের পরে দিন আসে
আঁধার শেষে আলো
পৃথিবী থাকলে সূর্যও থাকবে
বেশিক্ষণ থাকে না কালো...

আমি আসলে ভাল নাই ঢং করি বটে আলহামদুলিল্লাহ বলি চলি চটপটে। মানুষ আর মানুষে নাই বিবেক বন্দুকে মাজলুম মরে মাজলুম দেখে আপনজন ধুকে!

আমি আসলে ভাল নাই
ঢং করি বটে
আলহামদুলিল্লাহ বলি
চলি চটপটে।
মানুষ আর মানুষে নাই
বিবেক বন্দুকে
মাজলুম মরে মাজলুম দেখে
আপনজন ধুকে!

নাচানাচি করি যারে বন্ধুরা ইন্ডিয়ায় পেটে খুধা লাগলে পরে আসি বাংলায়! কুটনামী খোঁচাখুচি মারামারি কাম দুষ্ট ইতর না হলে কি আওয়ামীলীগ নাম? খাই দাই ঘুম যাই বাংলাদেশে ইন্ডিয়া প্রেম করি বাংলা বেচে। যে ডাল কাটছি আমি বসি সেই ডালে অবশেষে বাঁচব কি জানে কোন BALএ!

নাচানাচি করি যারে
বন্ধুরা ইন্ডিয়ায়
পেটে খুধা লাগলে পরে
আসি বাংলায়!
কুটনামী খোঁচাখুচি
মারামারি কাম
দুষ্ট ইতর না হলে কি
আওয়ামীলীগ নাম?
খাই দাই ঘুম যাই
বাংলাদেশে
ইন্ডিয়া প্রেম করি
বাংলা বেচে।
যে ডাল কাটছি আমি
বসি সেই ডালে
অবশেষে বাঁচব কি
জানে কোন BALএ!

ইমানদারদের খেয়াল রাখতে হবে, সকল আওয়ামীলীগারের কথায় মিথ্যা মেশানো থাকে! তারা ভোগা দিয়া অনেক কাজ করিয়ে নিবে.. ¤ মাথায় পট্টি দিয়ে ভোট নেওয়ার চেষ্টা করবে। অথচ তারা পর্দা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে। ¤ রবীন্দ্রনাথের মত ফ্যাশনেবল লোকের মাথায় টুপি দিয়ে মিথ্যা মাসয়ালা প্রচার করে জামাত শিবিরের বদনাম করবে। অথচ তারা টুপি দাড়ির লোক দেখতে পারে না। ¤ মুক্তিযুদ্ধের দোহাই দিয়ে মুসলিম আলেম নামাজি ভাল মানুষেরে হত্যা করবে। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধের জন্য কিছু করেনি। তাদের উদ্দেশ্য ইসলাম দূর করা। তাহলেই তারা চুরি সন্ত্রাসী লুটপাট বেহায়াপনা করতে পারবে। কারণ তাদের এমন কোন যোগ্যতা নাই যে, একজন ভাল মানুষ হিসেবে থাকতে পারে! ¤ ইত্যাদি...

ইমানদারদের খেয়াল রাখতে হবে, সকল আওয়ামীলীগারের কথায় মিথ্যা মেশানো থাকে! তারা ভোগা দিয়া অনেক কাজ করিয়ে নিবে..
¤ মাথায় পট্টি দিয়ে ভোট নেওয়ার চেষ্টা করবে। অথচ তারা পর্দা নিষিদ্ধ করতে চাচ্ছে।
¤ রবীন্দ্রনাথের মত ফ্যাশনেবল লোকের মাথায় টুপি দিয়ে মিথ্যা মাসয়ালা প্রচার করে জামাত শিবিরের বদনাম করবে। অথচ তারা টুপি দাড়ির লোক দেখতে পারে না।
¤ মুক্তিযুদ্ধের দোহাই দিয়ে মুসলিম আলেম নামাজি ভাল মানুষেরে হত্যা করবে। অথচ তারা মুক্তিযুদ্ধের জন্য কিছু করেনি। তাদের উদ্দেশ্য ইসলাম দূর করা। তাহলেই তারা চুরি সন্ত্রাসী লুটপাট বেহায়াপনা করতে পারবে। কারণ তাদের এমন কোন যোগ্যতা নাই যে, একজন ভাল মানুষ হিসেবে থাকতে পারে!
¤ ইত্যাদি...

শত শত নিয়েছো আর তাদের ভালবাসাও পেয়েছো সাঈদীকে নেওয়া মানি না!

বড় বেশি মনে পড়ে আমার প্রিয় ভাইদেরে
হৃদয় মানে না মানে না
আল্লাহ জানে কবে দেখা হবে কিভাবে হবে
প্রিয় ভাইয়েরাও জানে না...
এক জন না হয় তোমার কাছেই রাখতে চেয়ে
আর একজন কি কর জানি না
শত শত নিয়েছো আর তাদের ভালবাসাও পেয়েছো
সাঈদীকে নেওয়া মানি না!

শনিবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৪

মুসলিম বলে স্বপ্নটাও মুসলিম নিয়ে দেখি মুসলিম সদা শান্তিপ্রিয় করে যাই লেখালেখি। মুসলিম আমি আকাশের বুকে কালিমা উড়ে উড়ে সদাই ভাবি বিজয় নিশান না জানি কতটা দূরে! মুসলিম বলে শুভকামনা করি ভাল চাই সবে মুসলিম নামে মুসলিম কামে অপবাদ কেন রবে? মুসলিম বলে আল্লাহর আইন গড়তে মনটা জাগে মরার সময় মরবে তুমি মুসলিম হইয়ো আগে

মুসলিম বলে স্বপ্নটাও
মুসলিম নিয়ে দেখি
মুসলিম সদা শান্তিপ্রিয়
করে যাই লেখালেখি।
মুসলিম আমি আকাশের বুকে
কালিমা উড়ে উড়ে
সদাই ভাবি বিজয় নিশান
না জানি কতটা দূরে!
মুসলিম বলে শুভকামনা
করি ভাল চাই সবে
মুসলিম নামে মুসলিম কামে
অপবাদ কেন রবে?
মুসলিম বলে আল্লাহর আইন
গড়তে মনটা জাগে
মরার সময় মরবে তুমি
মুসলিম হইয়ো আগে

এরশাদ একটা ফটকাবাজ কখন কি যে কয় ছোট-বড় সবাই জানে কি তার পরিচয়! কখন কাকে ভালবাসে কখন মোলাকাত ক্ষণে পতিতাদের সাথে মিলায় নীতি হাত। এই বেটাই সেই বেটা স্বৈরাচারী জোশ! কুরআন পোড়ে মানুষ মরে তলে তলে খোঁশ। ক্ষণে চাটে বুবুর তলে ক্ষণে তেঁতুলায় এই হালারা বাংলাদেশটাই চেটেচুটে খায়! জ্ঞানী গুণী সবাই বুঝে কুকুর কি যে খায় বিবেকই নাই, তবে তারে মানুষ বলা যায়?

এরশাদ একটা ফটকাবাজ
কখন কি যে কয়
ছোট-বড় সবাই জানে
কি তার পরিচয়!
কখন কাকে ভালবাসে
কখন মোলাকাত
ক্ষণে পতিতাদের সাথে
মিলায় নীতি হাত।
এই বেটাই সেই বেটা
স্বৈরাচারী জোশ!
কুরআন পোড়ে মানুষ মরে
তলে তলে খোঁশ।
ক্ষণে চাটে বুবুর তলে
ক্ষণে তেঁতুলায়
এই হালারা বাংলাদেশটাই
চেটেচুটে খায়!
জ্ঞানী গুণী সবাই বুঝে
কুকুর কি যে খায়
বিবেকই নাই, তবে তারে
মানুষ বলা যায়?

কেন আমায় জাগাইলি না ভুললি সবাই মিলে দেশটা তো প্রায় খেয়েই ফেলল টগর টগর গিলে! একটা খাদক এত্ত খাওয়া কেমনে খাইতে পারে ও আল্লাহ দেখছো মানুষ কেমনে কেমনে মারে? মানুষ মরছে মানুষ কাঁদছে শক্ত হচ্ছে গদি রাজপথেই বইছে দেখছি শহীদ রক্ত নদী! আমি সইছি তোমার বান্দা সইতেই হবে আরো তুমি আল্লহ সইয়ো আরো সইতে যত পারো!

কেন আমায় জাগাইলি না
ভুললি সবাই মিলে
দেশটা তো প্রায় খেয়েই ফেলল
টগর টগর গিলে!
একটা খাদক এত্ত খাওয়া
কেমনে খাইতে পারে
ও আল্লাহ দেখছো মানুষ
কেমনে কেমনে মারে?
মানুষ মরছে মানুষ কাঁদছে
শক্ত হচ্ছে গদি
রাজপথেই বইছে দেখছি
শহীদ রক্ত নদী!
আমি সইছি তোমার বান্দা
সইতেই হবে আরো
তুমি আল্লহ সইয়ো আরো
সইতে যত পারো!

খেলা শেষে আজকে কেহ ডাকল না আমায়; কত ধুলো মিশেই আছে আমার লাল জামায়! ঘরটা আজি ফাঁকাই ছিল তোমরা দেখি নাই ঘরে গিয়ে একলা আমি কি যে মজা পাই! ঘরের খাটে বিছানাতে রক্ত রক্ত দাগ ঘরে একা ডর লাগে মা ভরসা কাহার লাগ? আমায় ছেড়ে কেমনে থাক আমায় নিবে না? আদর আদর ছোঁয়াগুলো ভুলে গেলে তা?

খেলা শেষে আজকে কেহ
ডাকল না আমায়;
কত ধুলো মিশেই আছে
আমার লাল জামায়!
ঘরটা আজি ফাঁকাই ছিল
তোমরা দেখি নাই
ঘরে গিয়ে একলা আমি
কি যে মজা পাই!
ঘরের খাটে বিছানাতে
রক্ত রক্ত দাগ
ঘরে একা ডর লাগে মা
ভরসা কাহার লাগ?
আমায় ছেড়ে কেমনে থাক
আমায় নিবে না?
আদর আদর ছোঁয়াগুলো
ভুলে গেলে তা?

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৪

আমি আবার বাংলা, আরবীর চেয়ে হিন্দি ভাল পড়তে, লিখতে, বলতে ও বুঝতে পারি, হয়তো তাই এমন হয়!

আমার দ্বারাই দেশের সর্বোচ্চ আইন-আদালত চলে। আমার সময়ের সব আইন-আদালত ইসলাম আর মুসলিমদের বিরুদ্ধে। কারণ, আমার কেন জানি এসব ইসলামী আর আলেমদের ভাল লাগে না। তাঁদের সহ্য করতে পারি না। আমি আবার বাংলা, আরবীর চেয়ে হিন্দি ভাল পড়তে, লিখতে, বলতে ও বুঝতে পারি, হয়তো তাই এমন হয়!

আমি দিন দিন কেমন বদমেজাজী হয়ে যাচ্চি। আমার আচরণে কেমন যেন পুরুষ পুরুষ গন্ধ। হিটলার হিটলাব ভাব। পুরুষরা যতই না নমনীয় হয়ে কথা বলে, আমি তেমনটা পারি না! আমি তার চেয়ে বেশি জোর দিয়ে কথা বলি। আমার কাছে তো ভালই লাগে!

আমার কথা মানুষ পছন্দ করে না। না করুক! আমার কথা পছন্দ করল কি না করল, সেটা নিয়ে আমার কোন ভাবনা নেই। আমি এখন যা বলব তাই আইন। প্রয়োজনে আমি নিজের হাতে আদালত চালাব। আমার এত শক্তি, এমন শক্তি কে না চায়? কার না ভাল লাগে শক্তি দেখায়???

আমার পছন্দ মুশরিকদের জন্য, আল্লাহর জন্য নয়। তাই আল্লাহর উপর আস্থা সংবিধান থেকেই বাদ দিয়ে মা জয়ার উপর আস্থা রাখা শুরু করেছি। আমি মসজিদের চেয়ে মন্দিরের দিকে বেশি ঝুঁকে গেছি। আমি মসজিদে মসজিদে ছাত্রলীগী, যুবলীগী, আওমীলীগী করে দিয়েছি। আর মাদারাসার বন্ধ করার বন্দোবস্ত করেছি। মসজিদের ইমাম মুক্তিযুদ্ধ পাশ ইমাম নিয়োগ দিয়েছি। আর মন্দিরে গিয়ে আমরাই পূঁজা অর্চনার ইমামতি করি। আমার ক্ষমতায়ই একটি মসজিদের সভাপতি হিন্দু একজন মহিলা নিয়োগ দিয়েছি। সেও খুব শক্তভাবে ইমাম-মুসল্লী-মোল্লাদের নিয়ন্ত্রণ করছে। আজ আমাদের পূর্ব বাবাদের কবরে বাবু সুরঞ্জিত সাহেব উর্দূতেই দোয়া করে দিয়েছে। আমি সব ভাষা ভাল করে বুঝতে পারি! এবার দোয়া কবুল হবেই হবে! জয় মা কালি জয়!

আমি হিন্দুদের দ্বারা মুসলিমদের নির্যাতনের ব্যবস্থা করেছি। আমি বোরকা পড়ে থাকতে ভালবাসি না। তাই কেউ বোরকা পড়ে থাকলে আমার অসম্মান হয়। তাই বোরকাওয়ালাদের বিরুদ্ধে বলার জন্য লোক নিয়োগ দিয়েছি, তাদেরকে লালিয়ে দিয়েছি, তাদেরকে উৎসাহ দিয়েছি। কারণ, বোরকাওয়ালাদের জন্য আমি সিভিল ড্রেসে বাহির হতে লজ্জা লাগে!

আমি ক্ষমতার ভালই ব্যবহার করতে পারছি। কিন্তু আমাকে ভালবাসে যারা, তাদের ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও তাদেরকে পর্যাপ্ত ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি।

যতই হোক, আমি একজন মুসলমানের সন্তান। নিজেও একজন মুসলিম। আমার নামেই তা প্রকাশ পায়। তো আমি প্রকৃত পক্ষে যাই করি না কেন, জনগণের কাছে আমাকে নবীর উম্মত হিসেবেই নিজেকে প্রকাশ করতে হবে। কি করলাম, আর কি করলাম না সেটা নিয়া আমার চিন্তা নাই। তবে বিএনপির লোকদের মত খালেদার উম্মত হয়ে না, জামায়তের লোকদের মত নিজামীর উম্মত হয়ে না; আমি নবীর খাঁটি উম্মত হয়েই জনগণের সামনে প্রকাশ পেতে চাই। কাজে-কর্মে না হোক, চাল-চলনে না হোক, আমার নবী প্রেমের চরিত্র দিয়ে না হোক, আমার বানানো আইন দিয়ে না হোক; নবীর খাঁটি উম্মতের পদটি আমি মুখের ডিকবাজি দিয়ে হলেও
ধরে রাখতে চাই!

বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০১৪

হে আল্লাহ, হজ্জ না করাইয়া আমাদেরকে কবরে নিও না! সঠিক পথ ছাড়া বিপথে যেতে দিও না! তোমার শক্তির উপর কোন শক্তি নাই, তুমি জোর করে আমাদেরকে তোমার জান্নাতের পথে পরিচালিত করো! আমাদেরকে আমরা তোমার কাছে সপে দিলাম...

হে আল্লাহ, হজ্জ না করাইয়া আমাদেরকে কবরে নিও না! সঠিক পথ ছাড়া বিপথে যেতে দিও না! তোমার শক্তির উপর কোন শক্তি নাই, তুমি জোর করে আমাদেরকে তোমার জান্নাতের পথে পরিচালিত করো! আমাদেরকে আমরা তোমার কাছে সপে দিলাম...

জামাত শিবির জামাত শিবির তুলনা তার নাই বাংলাদেশে ইসলাম আসুক টার্গেট একটাই! রাম বাম আর লীগরা যখন ছড়ায় ছিটায় ত্রাস ছাত্রশিবির জামাত তখন দেখায় শুধুই বাঁশ। খুন গুম আর হত্যাতে নয় মানুষ গড়ার কাজ; দ্বীনে ইসলাম টিকেই থাকে ভয় পেয়ো না আজ!

জামাত শিবির জামাত শিবির
তুলনা তার নাই
বাংলাদেশে ইসলাম আসুক
টার্গেট একটাই!
রাম বাম আর লীগরা যখন
ছড়ায় ছিটায় ত্রাস
ছাত্রশিবির জামাত তখন
দেখায় শুধুই বাঁশ।
খুন গুম আর হত্যাতে নয়
মানুষ গড়ার কাজ;
দ্বীনে ইসলাম টিকেই থাকে
ভয় পেয়ো না আজ!

যারা যারা কাম কর না, ভাত খাইয়ো না কই! বেদ্বীন হয়ে মরলে পরে জানের উপর মই!

যারা যারা কাম কর না,
ভাত খাইয়ো না কই!
বেদ্বীন হয়ে মরলে পরে
জানের উপর মই!

সোমবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৪

মাত্র কিছু দিন আগে শীতের তীব্রতা থেকে বাঁচতে নতুন করে ঘর বেঁধেছিল ৮ সন্তানের জননী। উপর, নিচ, ডান, বাম চারদিকে মাটির দেয়াল বেষ্টিত প্রাচীর। লম্বা সুরঙ্গ পথের ভিতর বহু কষ্টে খড়-কুটা দিয়ে নতুন করে মা বাসা বেধেছিল সন্তানের সুখের জন্য। সন্তানদের বয়স খুব হলে ২-৩ দিন হবে। অতি যত্নসহকারে লালন করে বড় করে তুলছে সন্তানদের মা। এদের বড় করবে, নিজের মত করে বাঁচতে শিখবে, অনেক বড় হবে, সন্তানরা নিজের মত করে চলবে, কত শত স্বপ্ন ছিল মার! তার এমন সুখ আর স্বপ্ন আমার শরীর, মন সইতে পারে নি। আমিসহ চার/পাঁচ জনের অতন্দ্র প্রহরায় রেখেছি তাদের। প্রবল আগ্রহ-উদ্বিপনা নিয়ে হাতে সাবল, কোদাল, লাঠি, কাস্তে নিয়ে যে যার মত দন্ডায়মান। একা একা কত কষ্ট করে বাড়িটা চমৎকার শৈল্পিকতায় তৈরী করা হয়েছে । এর ভেতর আমরা ঢুকতে পারি না। কিন্তু একে যে মারতেই হবে! সমগ্র বাড়িতে পানির বন্যা বইয়ে দেয়া হল। পুরো বাড়ি পানিতে তলিয়ে গেল! বাড়ির ছাদ ছুঁয়ে পানি গড়িয়ে যাচ্ছিল। মা পাগলপারা হয়ে পানিতে বাড়ির ভেতরে ছুটাছুটি শুরু করল। মা অশান্ত হয়ে পড়ল। তার সন্তানেরা অবুঝ! নড়তে পারে না। দুনিয়ার কিছুই বুঝে উঠে না। কোন কিছুর কারণ-অকারণ জানে না। অবশেষে কান্নার শব্দ! তারপর করুন আর্তনাদ! মাত্র দু'টি সন্তানকে বুকে করে পানির উপর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে সে। তৃতীয় সন্তানকে আনতে গিয়ে নিজেই দুর্বল হয়ে পড়ে। অবশেষে হয়তো ইচ্ছা ছিল সব সন্তানকে বাঁচাবার! যখন ভেবে দেখল যে, সবাইকে এভাবে পানির ভেতর থেকে নিশ্বাস বন্ধ রেখে বাঁচানো সম্ভব নয়। মা তখন উপরে উঠানো দু'টি সন্তানের জন্য নয়, বরং পানির নিচে থাকা বাকী ৮ সন্তানের সাথেই থেকে গেল! বাহির থেকে আমরা খুব ছোটাছুটি, কান্নার আওয়াজ, করুন আর্তনাদ শুনতে পেলাম; কিন্তু কোথায় গেল সে? আর তো কোথাও পালাবার পথ নেই! তো বাহির হয়ে আসছে না কেন? ঘর থেকে বের হলেই তাকে আমরা সবাই মিলে হাতের অস্ত্র দিয়ে খুন করব! কিন্তু না, অবশেষে আসলই না! আমরা মর্মর করে বাড়ি ভাঙ্গা শুরু করলাম। সম্পূর্ণ বাড়িটা অল্প সময়ের মধ্যেই চুরমার করে দিলাম! খুঁজে খুঁজে শেষ পর্যন্ত বাড়ির এক কোণে ৮টি সন্তানকে বুকে জড়িয়ে ধরে শান্ত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখি! এ অবস্থা দেখে চোখে পানি আর ধরে রাখতে পারি নি! আমার চোখে শুধু নয়; আমাদের ক'জন খুনি আর সেখানে থাকা দর্শকদের চোখেও পানি এসে যায়! মা নিজে বাঁচতে নয়; ৮টি সন্তানের মায়ায় পানির নিচে থাকাকে মা যথার্থ কর্তব্য মনে করে সন্তানদের সাথেই নিজেকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে! মায়ের হৃদয় সন্তানের জন্য এ কেমন মায়া দিয়ে আল্লাহ প্রাণের সৃষ্টি করেছেন! নিজেকে মানাতে পারছিলাম না আমি কিছুতেই! আমার কি করা উচিৎ আমি ভাবতে পারছিলাম না। আমার শরীর, মনে স্তব্ধতা এসে গেল। আমি প্রায় নিবাক বনে গেলাম। মনে মনে আল্লাহকে ডেকে বলেছি, হে আল্লাহ! আমি তো এমন কিছু দেখার আশা করি নি! তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও! ------------------------------------------------------------- ঘটনাটা একটি ইঁদুর মারাকে কেন্দ্র করে। আমাদের বাড়ির পাশে ধান মাড়াই করে খড়গুলোকে শুকাতে দিয়েছিলাম চালায়। সেখানে ইঁদুরটি খড়গুলোকে কেটে নষ্ট করছিল। -------------------------------------------------------------

মাত্র কিছু দিন আগে শীতের তীব্রতা থেকে বাঁচতে নতুন করে ঘর বেঁধেছিল ৮ সন্তানের জননী। উপর, নিচ, ডান, বাম চারদিকে মাটির দেয়াল বেষ্টিত প্রাচীর। লম্বা সুরঙ্গ পথের ভিতর বহু কষ্টে খড়-কুটা দিয়ে নতুন করে মা বাসা বেধেছিল সন্তানের সুখের জন্য। সন্তানদের বয়স খুব হলে ২-৩ দিন হবে। অতি যত্নসহকারে লালন করে বড় করে তুলছে সন্তানদের মা। এদের বড় করবে, নিজের মত করে বাঁচতে শিখবে, অনেক বড় হবে, সন্তানরা নিজের মত করে চলবে, কত শত স্বপ্ন ছিল মার! তার এমন সুখ আর স্বপ্ন আমার শরীর, মন সইতে পারে নি।

আমিসহ চার/পাঁচ জনের অতন্দ্র প্রহরায় রেখেছি তাদের। প্রবল আগ্রহ-উদ্বিপনা নিয়ে হাতে সাবল, কোদাল, লাঠি, কাস্তে নিয়ে যে যার মত দন্ডায়মান। একা একা কত কষ্ট করে বাড়িটা চমৎকার শৈল্পিকতায় তৈরী করা হয়েছে । এর ভেতর আমরা ঢুকতে পারি না। কিন্তু একে যে মারতেই হবে! সমগ্র বাড়িতে পানির বন্যা বইয়ে দেয়া হল। পুরো বাড়ি পানিতে তলিয়ে গেল! বাড়ির ছাদ ছুঁয়ে পানি গড়িয়ে যাচ্ছিল। মা পাগলপারা হয়ে পানিতে বাড়ির ভেতরে ছুটাছুটি শুরু করল। মা অশান্ত হয়ে পড়ল। তার সন্তানেরা অবুঝ! নড়তে পারে না। দুনিয়ার কিছুই বুঝে উঠে না। কোন কিছুর কারণ-অকারণ জানে না। অবশেষে কান্নার শব্দ! তারপর করুন আর্তনাদ! মাত্র দু'টি সন্তানকে বুকে করে পানির উপর নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে সে। তৃতীয় সন্তানকে আনতে গিয়ে নিজেই দুর্বল হয়ে পড়ে। অবশেষে হয়তো ইচ্ছা ছিল সব সন্তানকে বাঁচাবার! যখন ভেবে দেখল যে, সবাইকে এভাবে পানির ভেতর থেকে নিশ্বাস বন্ধ রেখে বাঁচানো সম্ভব নয়। মা তখন উপরে উঠানো দু'টি সন্তানের জন্য নয়, বরং পানির নিচে থাকা বাকী ৮ সন্তানের সাথেই থেকে গেল!

বাহির থেকে আমরা খুব ছোটাছুটি, কান্নার আওয়াজ, করুন আর্তনাদ শুনতে পেলাম; কিন্তু কোথায় গেল সে? আর তো কোথাও পালাবার পথ নেই! তো বাহির হয়ে আসছে না কেন? ঘর থেকে বের হলেই তাকে আমরা সবাই মিলে হাতের অস্ত্র দিয়ে খুন করব!

কিন্তু না, অবশেষে আসলই না! আমরা মর্মর করে বাড়ি ভাঙ্গা শুরু করলাম। সম্পূর্ণ বাড়িটা অল্প সময়ের মধ্যেই চুরমার করে দিলাম! খুঁজে খুঁজে শেষ পর্যন্ত বাড়ির এক কোণে ৮টি সন্তানকে বুকে জড়িয়ে ধরে শান্ত হয়ে শুয়ে থাকতে দেখি! এ অবস্থা দেখে চোখে পানি আর ধরে রাখতে পারি নি! আমার চোখে শুধু নয়; আমাদের ক'জন খুনি আর সেখানে থাকা দর্শকদের চোখেও পানি এসে যায়!

মা নিজে বাঁচতে নয়; ৮টি সন্তানের মায়ায় পানির নিচে থাকাকে মা যথার্থ কর্তব্য মনে করে সন্তানদের সাথেই নিজেকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে! মায়ের হৃদয় সন্তানের জন্য এ কেমন মায়া দিয়ে আল্লাহ প্রাণের সৃষ্টি করেছেন! নিজেকে মানাতে পারছিলাম না আমি কিছুতেই! আমার কি করা উচিৎ আমি ভাবতে পারছিলাম না। আমার শরীর, মনে স্তব্ধতা এসে গেল। আমি প্রায় নিবাক বনে গেলাম। মনে মনে আল্লাহকে ডেকে বলেছি, হে আল্লাহ! আমি তো এমন কিছু দেখার আশা করি নি! তুমি আমাকে ক্ষমা করে দাও!

-------------------------------------------------------------
ঘটনাটা একটি ইঁদুর মারাকে কেন্দ্র করে। আমাদের বাড়ির পাশে ধান মাড়াই করে খড়গুলোকে শুকাতে দিয়েছিলাম চালায়। সেখানে ইঁদুরটি খড়গুলোকে কেটে নষ্ট করছিল।
-------------------------------------------------------------

হাত দুটো আছে বলে সত্‍ কাজ করি সুন্দর মনটায় আল্লাহকে স্মরি। দুই পায়ে হেঁটে হেঁটে মসজিদে যাই মুখে শুধু আল্লাহ আল্লাহ গাই। চোখ দিয়ে দেখি আমি পৃথিবী রঙীন বিবেকের মাধ্যমে সাজাই জমিন। সব কটা অঙ্গই নেয়ামত তাঁর গুন গেয়ে যেন পাই বেহেস্ত আবার!

হাত দুটো আছে বলে সত্‍ কাজ করি
সুন্দর মনটায় আল্লাহকে স্মরি।
দুই পায়ে হেঁটে হেঁটে মসজিদে যাই
মুখে শুধু আল্লাহ আল্লাহ গাই।
চোখ দিয়ে দেখি আমি পৃথিবী রঙীন
বিবেকের মাধ্যমে সাজাই জমিন।
সব কটা অঙ্গই নেয়ামত তাঁর
গুন গেয়ে যেন পাই বেহেস্ত আবার!

এক ছিল চুন্নী চরিত্রহীনা মানুষ মারত সে কারণ বীনা। অভিনয়ে পাক্কা বিশ্ব সেরা সোনার ছেলে নাকি ঐ বদেরা! বিশ্ব বেলাজা ও মিথ্যাবাদী ছোট্ট ভাতিজি বলে ও মুখে পাদি!

এক ছিল চুন্নী
চরিত্রহীনা
মানুষ মারত সে
কারণ বীনা।
অভিনয়ে পাক্কা
বিশ্ব সেরা
সোনার ছেলে নাকি
ঐ বদেরা!
বিশ্ব বেলাজা ও
মিথ্যাবাদী
ছোট্ট ভাতিজি বলে
ও মুখে পাদি!

আল্লাহকে মানিনা, বিশ্বাস করি না, আস্থাও রাখি না। যারা ইসলামী আন্দোলন করে, যারা ইসলামী বই পড়ে তাদেরে গুলি করি। যারা নষ্টামীর সেঞ্চুরী করে তাদেরকে ভালবাসি আর মাঝে মাঝে আমিও নষ্টামীর কাছে আসি। আমিই খাঁটি নবীর উম্মত। সরি খাঁটি নবী না খাঁটি শয়তানের সারগিত। লেবাসধারী খাঁটি মুসলিম। না না না না মুসলিম না। মুসলিম শব্দটা আবার আমি সহ্য করতে পারি না। আমাকে সহজে যে শব্দে চিনবেন, তা হল আওয়ামীলীগ!

আল্লাহকে মানিনা, বিশ্বাস করি না, আস্থাও রাখি না। যারা ইসলামী আন্দোলন করে, যারা ইসলামী বই পড়ে তাদেরে গুলি করি। যারা নষ্টামীর সেঞ্চুরী করে তাদেরকে ভালবাসি আর মাঝে মাঝে আমিও নষ্টামীর কাছে আসি। আমিই খাঁটি নবীর উম্মত। সরি খাঁটি নবী না খাঁটি শয়তানের সারগিত। লেবাসধারী খাঁটি মুসলিম। না না না না মুসলিম না। মুসলিম শব্দটা আবার আমি সহ্য করতে পারি না। আমাকে সহজে যে শব্দে চিনবেন, তা হল আওয়ামীলীগ!

এ কোন ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ আমি বুঝতে পারি না! যখন আমি স্বাধীন বাংলায় রাজপথে হাটি, তখন দেখি- ০ একজন সাধারণ যুবক দেশি, বিদেশি অস্ত্রে সজ্জিত! ০ কশাইদের গরু কাটার অস্ত্র হাতে শক্তিধর যুবকেরা! কোন ঐশি ক্ষমতাবলে এরা এভাবে করে লম্বা লম্বা অস্ত্র নিয়ে রাজপথে দাঁড়িয়ে আছে? ০ কোন ক্ষমতাবলে এমন কি অস্ত্র যে এক পিচকি যুবক নির্দিধায় প্রকাশ্যে হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা আমি চিনতে পারলাম না? এমন সাহসের উৎসই বা কোথা থেকে পেল? ০ কোন ক্ষমতাবলে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্য একজন সাধারণ লোককে অস্ত্র দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করছে? প্রশাসনের উপরে এ কি আরো বেশি শক্তিশালী? ০ কোন রাজ্যের ক্ষমতার দাপটে এরা মানুষগুলোকে কেটেই চলছে? আমি জানতে চাই এমন স্বাধীন ক্ষমতার উৎস কোথায়? কোথা থেকে এগুলো আসে? কাদের সাথে থেকে এরা এত ক্ষমতার অধিকারী হয়েছে? আমি জানতে চাই! আমার জাতি জানতে চায়!!!!

এ কোন ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ আমি বুঝতে পারি না!
যখন আমি স্বাধীন বাংলায় রাজপথে হাটি, তখন দেখি-
০ একজন সাধারণ যুবক দেশি, বিদেশি অস্ত্রে সজ্জিত!
০ কশাইদের গরু কাটার অস্ত্র হাতে শক্তিধর যুবকেরা!

কোন ঐশি ক্ষমতাবলে এরা এভাবে করে লম্বা লম্বা অস্ত্র নিয়ে রাজপথে দাঁড়িয়ে আছে?
০ কোন ক্ষমতাবলে এমন কি অস্ত্র যে এক পিচকি যুবক নির্দিধায় প্রকাশ্যে হাতে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে, যা আমি চিনতে পারলাম না? এমন সাহসের উৎসই বা কোথা থেকে পেল?
০ কোন ক্ষমতাবলে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্য একজন সাধারণ লোককে অস্ত্র দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করছে? প্রশাসনের উপরে এ কি আরো বেশি শক্তিশালী?
০ কোন রাজ্যের ক্ষমতার দাপটে এরা মানুষগুলোকে কেটেই চলছে?

আমি জানতে চাই এমন স্বাধীন ক্ষমতার উৎস কোথায়?
কোথা থেকে এগুলো আসে?
কাদের সাথে থেকে এরা এত ক্ষমতার অধিকারী হয়েছে?
আমি জানতে চাই! আমার জাতি জানতে চায়!!!!

বাংলা খুনির মরণ এলে কাঁদবে কে তা শুনি? কি লাভ হল দেশ জুড়িয়া লীগের বীজ তো বুনি? তোর দলে কে আছে শুনি কুরআন পড়তে জানে? নবীর পথে পথ চলিবে; আল্লাহ রাসুল মানে? তোর বাবারও জানাজাটা নসিব হয়নি মোটে তুইও কভু জয় পাবি না গণতন্ত্রী ভোটে!

বাংলা খুনির মরণ এলে
কাঁদবে কে তা শুনি?
কি লাভ হল দেশ জুড়িয়া
লীগের বীজ তো বুনি?
তোর দলে কে আছে শুনি
কুরআন পড়তে জানে?
নবীর পথে পথ চলিবে;
আল্লাহ রাসুল মানে?
তোর বাবারও জানাজাটা
নসিব হয়নি মোটে
তুইও কভু জয় পাবি না
গণতন্ত্রী ভোটে!

শিবিরের নতুন বছরের ক্যালেন্ডারের প্রতি প্রধানমন্ত্রীসহ সচিব আর্মি পুলিশ কার না লোভ থাকে? শিবিরের ক্যালেন্ডার মানেই এক একটা ইতিহাস। এ বছর কি ঘটল তা আপনারা অবশ্য আগেই জেনেছেন! নতুন বছর আসতেই কেন্দ্রীয় অফিসে আগের মত হামলা করে ক্যালেন্ডারসহ দারুণ সব প্রকাশনার বাক্সগুলো সব নিয়ে গেল! কিনতে হয় নি, গিফট পাবার আশাও করতে হয়নি! যা হয়েছে, যা হচ্ছে সব কিছুর পূর্ণতা পাবে, শত শত শিবিরের শহীদেরা গাজী শিবিরের মুখে ইসলামী রাজ বিজয়ের হাসি যখন দেখতে পাবে!

শিবিরের নতুন বছরের ক্যালেন্ডারের প্রতি প্রধানমন্ত্রীসহ সচিব আর্মি পুলিশ কার না লোভ থাকে? শিবিরের ক্যালেন্ডার মানেই এক একটা ইতিহাস।

এ বছর কি ঘটল তা আপনারা অবশ্য আগেই জেনেছেন! নতুন বছর আসতেই কেন্দ্রীয় অফিসে আগের মত হামলা করে ক্যালেন্ডারসহ দারুণ সব প্রকাশনার বাক্সগুলো সব নিয়ে গেল! কিনতে হয় নি, গিফট পাবার আশাও করতে হয়নি!

যা হয়েছে, যা হচ্ছে সব কিছুর পূর্ণতা পাবে, শত শত শিবিরের শহীদেরা গাজী শিবিরের মুখে ইসলামী রাজ বিজয়ের হাসি যখন দেখতে পাবে!

কত বড় শক্তি তোমার আল্লাহ মানো না? কে তোমারে সৃষ্টি করল তাও জানো না! জনগণকে হত্যা করে কাদের রাজা হও? তুমিও কি পরপারের পদযাত্রী নও?

কত বড় শক্তি তোমার আল্লাহ মানো না?
কে তোমারে সৃষ্টি করল তাও জানো না!
জনগণকে হত্যা করে কাদের রাজা হও?
তুমিও কি পরপারের পদযাত্রী নও?

যেই দলে আদর্শ ভালবাসা নাই ঐ দল মুখে কেন ভান্ডি বাঁজাই? নির্দোষ মানুষে জেল ভর ভর সন্ত্রাসী খুনিদের জামাই আদর। ইসলাম মুসলিম বাপের কামাই? কুরান পড়লে কেন জঙ্গী বানাই? নমরুদ ফেরাউন জালেমরা কই? সময় থাকতে এসো সচেতন হই! মিথ্যা মিথ্যা কেন শিবির ফাঁসাই? নিজের নৌকা কেন আগুনে ভাসাই?

যেই দলে আদর্শ
ভালবাসা নাই
ঐ দল মুখে কেন
ভান্ডি বাঁজাই?
নির্দোষ মানুষে
জেল ভর ভর
সন্ত্রাসী খুনিদের
জামাই আদর।
ইসলাম মুসলিম
বাপের কামাই?
কুরান পড়লে কেন
জঙ্গী বানাই?
নমরুদ ফেরাউন
জালেমরা কই?
সময় থাকতে এসো
সচেতন হই!
মিথ্যা মিথ্যা কেন
শিবির ফাঁসাই?
নিজের নৌকা কেন
আগুনে ভাসাই?

আজ মসজিদে মসজিদে আযান হচ্ছে না। নামাজ হচ্ছে না। ইমাম মুয়াজ্জিন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। আওয়ামীলীগই তো ইসলামের আসল খাদেম। প্রকৃত মুসলমান। মাদরাসার ছেলে পেলেরা ভালই তো স্বাধীনভাবে দ্বীনের শিক্ষা, আলকুররানের শিক্ষা, ইসলামী শিক্ষা ভালই নিতেছে। নিতেছে না? যে আল্লাহ মুসলিম বানালো তাঁর একমাত্র দ্বীন ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, আজ সে দ্বীনের কাজ তো ভালই চলছে! ইসলামী আন্দোলনের করমীদেরকে জঙ্গী বানানো হচ্ছে। ইসলামী বই সন্ত্রাসী বানাইতেছে। আরো কত কি!!! আমার মনে হয়ে এগুলো আওয়ামীলীগের মুসলমানির কাম চলছে... কয় দিন পরে ঠিকই ওরা মুসলমান হয়ে যাবে। জনগণ আছে না?

আজ মসজিদে মসজিদে আযান হচ্ছে না। নামাজ হচ্ছে না। ইমাম মুয়াজ্জিন পালিয়ে বেড়াচ্ছে। আওয়ামীলীগই তো ইসলামের আসল খাদেম। প্রকৃত মুসলমান। মাদরাসার ছেলে পেলেরা ভালই তো স্বাধীনভাবে দ্বীনের শিক্ষা, আলকুররানের শিক্ষা, ইসলামী শিক্ষা ভালই নিতেছে। নিতেছে না?

যে আল্লাহ মুসলিম বানালো তাঁর একমাত্র দ্বীন ইসলামকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠা করার জন্য, আজ সে দ্বীনের কাজ তো ভালই চলছে! ইসলামী আন্দোলনের করমীদেরকে জঙ্গী বানানো হচ্ছে। ইসলামী বই সন্ত্রাসী বানাইতেছে। আরো কত কি!!!

আমার মনে হয়ে এগুলো আওয়ামীলীগের মুসলমানির কাম চলছে...
কয় দিন পরে ঠিকই ওরা মুসলমান হয়ে যাবে। জনগণ আছে না?

.......কিন্তু আমি এত স্বাধীনতা লাভের পরও আমার হাত হাত পা বাঁধা। আমার মুখে ১৭টি সুতি সুতার শেলাই। আমার কলমে স্বাধীনতার কালো কালীর বদলে পরদেশীয় সোয়াবিন তেল পুশ করা। তাই আমি স্বাধীন হয়েও- ০ আমি সত্য কথাটা বলতে পারি না! ০ মুসলিম হয়ে কুরআনের কথা বিশ্বাস করতে পারি না! ০ মুসলিম হয়ে আল্লাহতে আস্থা রাখতে পারি না! মা জয়ার সাহায্য চাইতে হয়! ০ হাতে কুরআন হাদীস নিয়ে চলতে পারি না! ০ আল্লাহকে ভালবেশে মসজিদে, তাফসির মাহফীলে আল্লাহর পাঠানো দু'চারটি কথা প্রকাশ করতে পারি না! -তবুও আমি পূর্ণ স্বাধীন! আর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের একজন চমৎকার নাগরিক!!!! আমি যুদ্ধ করেছিলাম নিজের সব কিছু বিসর্জন দিয়ে একটি রিয়েল স্বাধীনতার জন্য। এই সেই স্বাধীনতা! বাহারী মজা উপভোগে ভরে উঠেছে আমার রকমারি মন! স্বাধীনতাকে হাজার ধন্যবাদ! আবার আসুক বার বার প্রাণ খেকো স্বাধীনতা এই অবুঝ সোনার বাংলায়! একবার প্রাণ নিয়েছি। এবার নিব এক প্রাণে লাখো প্রাণ! জ য় বা ং লা

.......কিন্তু আমি এত স্বাধীনতা লাভের পরও আমার হাত হাত পা বাঁধা। আমার মুখে ১৭টি সুতি সুতার শেলাই। আমার কলমে স্বাধীনতার কালো কালীর বদলে পরদেশীয় সোয়াবিন তেল পুশ করা।

তাই আমি স্বাধীন হয়েও-
০ আমি সত্য কথাটা বলতে পারি না!
০ মুসলিম হয়ে কুরআনের কথা বিশ্বাস করতে পারি না!
০ মুসলিম হয়ে আল্লাহতে আস্থা রাখতে পারি না! মা জয়ার সাহায্য চাইতে হয়!
০ হাতে কুরআন হাদীস নিয়ে চলতে পারি না!
০ আল্লাহকে ভালবেশে মসজিদে, তাফসির মাহফীলে আল্লাহর পাঠানো দু'চারটি কথা প্রকাশ করতে পারি না!

-তবুও আমি পূর্ণ স্বাধীন! আর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের একজন চমৎকার নাগরিক!!!! আমি যুদ্ধ করেছিলাম নিজের সব কিছু বিসর্জন দিয়ে একটি রিয়েল স্বাধীনতার জন্য।
এই সেই স্বাধীনতা! বাহারী মজা উপভোগে ভরে উঠেছে আমার রকমারি মন!
স্বাধীনতাকে হাজার ধন্যবাদ!

আবার আসুক বার বার প্রাণ খেকো স্বাধীনতা এই অবুঝ সোনার বাংলায়!
একবার প্রাণ নিয়েছি। এবার নিব এক প্রাণে লাখো প্রাণ!
জ য় বা ং লা

মা কাছে নাই আব্বাও তাই মানতে পারি না মা বাবাহীন বাড়ি মনে হয় আমার বাড়ি না। ক্ষেতে খেলিয়া ঘরে পা দিলেই ক্ষেপিয়া উঠত মা পড়ালেখা নাই খেলা আর খেলা যেথায় পারিস যা! লাঙল জোয়াল কাঁধে নিয়ে ঐ বাবা আমারে কয় আয় বাবা আয় গরু দুটা নিয়া আমার উপকার হয়! সেই মা আমার সে বাবা নাই বিরান শুন্য ঘরে না বুঝে শুনে চোখের পানিরা টল টল করে পড়ে!

মা কাছে নাই আব্বাও তাই
মানতে পারি না
মা বাবাহীন বাড়ি মনে হয়
আমার বাড়ি না।
ক্ষেতে খেলিয়া ঘরে পা দিলেই
ক্ষেপিয়া উঠত মা
পড়ালেখা নাই খেলা আর খেলা
যেথায় পারিস যা!
লাঙল জোয়াল কাঁধে নিয়ে ঐ
বাবা আমারে কয়
আয় বাবা আয় গরু দুটা নিয়া
আমার উপকার হয়!
সেই মা আমার সে বাবা নাই
বিরান শুন্য ঘরে
না বুঝে শুনে চোখের পানিরা
টল টল করে পড়ে!

শনিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৪

আরেক জীবনের ক্ষমতা আমায় এনে দেনা বীর বল!

ওরে লীগার ছেলের দল!
লগি-বৈঠায় রাজাকারের রক্তে সব বাঙালী উজ্জ্বল!
বিচারক আমার, আমিই আজ সব বাহিনীর কল
এই না তোরা বাংলার লীগার বাকশাল সেনার দল!

যার যা লাগে সঙ্গ পাবি
যার তার ঘরে হামলা দিবি
যখন যাকে ইজ্জত নিবি
সব লীগারে সুখ বিলাবি
শিক্ষা ছাড়াই অফিসার হবি কিসের তোদের ডর?
ওরে চল এগিয়ে; ওপাড়ের দাদা হয় নাই আজও পর!

এক্ষণি ধর! তোরা তাদেরে ধর!
মোরা সন্ত্রাস মোরা খুনি মোর শৃংখল ভয়ংকর
ওরে কই তোরা কই? আয় এক সাথে আয়
ধর সব বাচ্চাদের ধরে এক্ষুণি শেষ কর!

রাজাকারের বাচ্চারা রাজাকারই হবে!
এসব সইতে পারব না।
বাংলা বেচব; তবুও ক্ষমতা
হাত থেকে ছাড়ব না!

সাধ জেগেছে আবার রাজত্ব পাবার
আকাঙ্খাও যে প্রবল!
আরেক জীবনের ক্ষমতা আমায়
এনে দেনা বীর বল!

আমি ভালবাসতে জানি -কিন্তু আওয়ামীলীগকে না। আমি গান গাইতে জানি -কিন্তু মিথ্যা কথা না। আমি প্রেম করতে জানি -কিন্তু অবৈধকে না। আমি পথে হাটতে জানি -কিন্তু বাঁকা পথে না।

আমি ভালবাসতে জানি
-কিন্তু আওয়ামীলীগকে না।
আমি গান গাইতে জানি
-কিন্তু মিথ্যা কথা না।
আমি প্রেম করতে জানি
-কিন্তু অবৈধকে না।
আমি পথে হাটতে জানি
-কিন্তু বাঁকা পথে না।

শিক্ষক আমি; তোমাদের ঘরে বই বিলাব নাা বুদ্ধিজীবী আমি; মাথা ঠান্ডা রেখে কিছু ভাবব না। সরকার আমি; দেশের কিছুতে বিশ্বাস করব না। মন্ত্রী আমি; কারো মনে শান্তিও দিব না। মানুষ আমি; আমার মাঝে মানুষ রাখব না। আওয়ামীলীগার আমি; আমার জীবন কোন নিয়মেই বাঁধব না...

শিক্ষক আমি;
তোমাদের ঘরে বই বিলাব নাা
বুদ্ধিজীবী আমি;
মাথা ঠান্ডা রেখে কিছু ভাবব না।
সরকার আমি;
দেশের কিছুতে বিশ্বাস করব না।
মন্ত্রী আমি;
কারো মনে শান্তিও দিব না।
মানুষ আমি;
আমার মাঝে মানুষ রাখব না।
আওয়ামীলীগার আমি;
আমার জীবন কোন নিয়মেই বাঁধব না...

বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৪

আমার আরো ভাইকে ধরে জেলে দিবে সরকার জেলে থাকার জায়গা নাই, জেল বাড়ানো দরকার! ঘরের জায়গা ফাঁকাই থাকে থাকত যেথায় ভাই থাকাও নাই খাওয়াও নাই কত না আয়েশ তাই! নিষ্পাপ ছেলের ছবি খানি মায়ের চোখে চোখে শুধু ভাসে কবে যে আমার সোনার টুকরা মাকে দেখতে আসে!!!

আমার আরো ভাইকে ধরে জেলে দিবে সরকার
জেলে থাকার জায়গা নাই, জেল বাড়ানো দরকার!
ঘরের জায়গা ফাঁকাই থাকে থাকত যেথায় ভাই
থাকাও নাই খাওয়াও নাই কত না আয়েশ তাই!
নিষ্পাপ ছেলের ছবি খানি মায়ের চোখে চোখে শুধু ভাসে
কবে যে আমার সোনার টুকরা মাকে দেখতে আসে!!!

বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৪

মুসলিম মানেই একজন জ্ঞানী। একজন আলেম। একজন আদর্শ মানব। আদর্শ চরিত্রের অধিকারী। মুসলিম মানেই পড়াশুনাকারী, অধ্যয়নকারী, জ্ঞান চর্চাকারী, সত্যের সাধনা কারী ইত্যাদি গুণ সমৃদ্ধ আসল মানুষ। সুতরাং, জ্ঞান অর্জন না করে/ কোন বিষয় ভালভাবে না না জেনে তার থেকে কোন সুবিধা পাওয়ার আশা করা একটা বোকামী। না জেনে সৎআমল মনে করে সওয়াবের আশা করা ঠিক না। এভাবে যত কিছুই করা হোক, কোন কিছুই কাজে আসবে না। আমরা সারা দিন-রাত কত যে পাপ করি! আর সওয়াবের কাজ আর কতটুকুই বা করি বলুন!

মুসলিম মানেই একজন জ্ঞানী। একজন আলেম। একজন আদর্শ মানব। আদর্শ চরিত্রের অধিকারী। মুসলিম মানেই পড়াশুনাকারী, অধ্যয়নকারী, জ্ঞান চর্চাকারী, সত্যের সাধনা কারী ইত্যাদি গুণ সমৃদ্ধ আসল মানুষ। সুতরাং, জ্ঞান অর্জন না করে/ কোন বিষয় ভালভাবে না না জেনে তার থেকে কোন সুবিধা পাওয়ার আশা করা একটা বোকামী। না জেনে সৎআমল মনে করে সওয়াবের আশা করা ঠিক না। এভাবে যত কিছুই করা হোক, কোন কিছুই কাজে আসবে না। আমরা সারা দিন-রাত কত যে পাপ করি! আর সওয়াবের কাজ আর কতটুকুই বা করি বলুন! এই অল্প আমলটুকু যদি কবুল না হবে, সারাজীবন আমল করে কি লাভ? জ্ঞানহীনে মুসলিম থাকার কোন অধিকার কারো নাই। দাবী করারও কোন যৌক্তিকতা নাই। কেয়ামতের ময়দানে জানি না বলে আল্লাহর কাছে কোন দাবী আদায়ের বাসনা নিছক বোকামী ছাড়া আর কিছু না!

* কুরআনের প্রথম আদেশটিই হল "পড়, তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন"।

-তাই বিশুদ্ধ মানুষ হতে হলে প্রয়োজন জ্ঞান। এ জ্ঞান যেমন ধর্মীয় জ্ঞান তেমনি পার্থিব জগত সম্পর্কেও জ্ঞানার্জন করতে হবে। নিজেকে আল্লাহর খাঁটি বান্দা হিসেবে প্রমাণ করতে হলে কোরআন হাদিসের জ্ঞানকে আয়ত্ত করতে হবে। মানবিক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হতেও প্রয়োজন জ্ঞান। নিজেদের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জানার ক্ষেত্রেও জ্ঞানের বিকল্প নেই।

ইসলাম জ্ঞান চর্চাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। তবে সে জ্ঞান চর্চা হতে হবে ধর্মীয় জ্ঞান অথবা মানব জাতির কল্যাণ করে এমন জ্ঞান। এবার আসুন! জ্ঞানার্জন করি...

শরীরটাই যেন পোষাক না হয়

আমি জানি না, তুমি কে? কোন ধরণের সত্যকে তুমি ভালবাস? কোন সত্য তোমার কাছে আপন? কোন প্রকৃতির উপর তোমার হৃদয়ের স্পর্শ জেগে আছে? আর কোন সত্যের গাঁথুনীতে তোমার জীবনের বুনিয়াদ রচনা করছো? তোমার মাঝে আমি এমন কিছু দেখতে পাই না, যা দেখে আমি তোমাকে সুন্দর বলতে পারি! কারণ, আমার চোখে তুমি একজন সত্য গোপনকারী। কারণ, তুমি মুসলিম না হলে এভাবে বোরকা পড়তে না। আল্লাহর সৃষ্টির সব কিছুই সুন্দর। প্রতিটি সৃষ্টিকে আল্লাহ নিজস্ব স্বকীয়তায় চমৎকার করেই তৈরী করেছেন। তুমি আমার কাছে একটা নীতিমালায় অসুন্দর হলেও আল্লাহকে অশেষ শুকরিয়া যে, এমন করে আল্লাহ ছাড়া আর কারো এমন কিছু সৃষ্টির শক্তি নাই। তুমি আসলে সুন্দর। কিন্তু তুমি অসুন্দর কিছুর মোহে নিজের সৌন্দর্য লুকিয়ে যাচ্ছে। তুমি হয় তো ভেবে দেখছো না। তুমি যেভাবে নিজেকে উপস্থাপন করেছো, আমি তোমাকে একটা বেশরম মহিলার চেয়ে উন্নত মনে করছি না।

আমি তোমাকে যা মনে করছি-
১। তোমার গায়ে বোরকা নামের পোষাক পড়া দেখে তোমাকে মুসলিম ভাবছি। তবে আজকাল হিন্দু, চোর, সন্ত্রাস, খুনিরাও বোরকা পড়ে। তবে তাদের এই পড়া শুধুই বোরকার উপকারীতাকে কাজে লাগাতে তাদের নিজেদের হীনস্বার্থ হাসিলটাই মুখ্য। মুলতঃ তারা বোরকার মর্যাদা রক্ষার্থে পড়ে না। যখন তারা এমন হীনতাকে চরিতার্থ করার জন্য বোরকাকে ব্যবহার করে থাকে, পর্দা করে থাকে; এভাবে তারা নিজেদেরকে ইসলামপন্থী বলে পরিচয় দেয়ার চেষ্টা করে। যেমন-ইলেকশনের সময় এলে সবাইকে সালাম, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, হাতে তসবিহ, মুখে পবিত্রতার ফুল ফোটে। আর পাশ করা/ফেল করার পর দেখা যায় মাথায় তখন কাপর থাকে না, নামাজও পড়ে না। এমনকি ইসলামের বিরোদ্ধে, ইসলাম ধ্বংশের অপচেষ্টা করতেও কুন্ঠিত হয় না। যেহেতু তুমি বোরকা পড়েছ সেহেতু তোমাকে আমি প্রাথমিক ভাবে একজন ইসলামপন্থী বলেই জানছি। আমিও মুসলিম। আর সেই সুবাদে তোমাকে উদ্দেশ্য করে আমার এই লেখাটা। আমি তোমাকে একজন ভিন্নধমাবলম্বী হিসেবে বলছিনা বা ইসলামের শত্রু হিসেবেও বলছি না।

২। তোমার গায়ে জড়ানো বোরকাটার ভাঁজ দেখে আমার মনে হয় না তুমি পর্দার জন্য বোরকা পড়েছো। কারণ, বর্তমান প্রগতিবাদীরাও মুসলিম বটে। তবে তাদের শরীরে পোষাক পড়া তাদের কাছে একটা ঝামেলার বস্তু মনে হয়। তাদের শরীরটাই যেন একটা পোষাক। তুমি বোরকা পড়েছো ঠিক আছে। এর উদ্দেশ্যও ঠিক রাখা দরকার। প্রগতিবাদীরা যেমন পোষাক কমিয়ে পড়ে নিজেদেরকে লোভাতুর লম্পটদের উত্তেজিত করে, তুমি একই ভাবে পোষাক বেশি পড়ে তাদের কাছে নিজেকে ভোগ্য করে তুলতে চাইছো। উদ্দেশ্য আমার কাছে একই মনে হয়। নয় তো নিচের ছবিটার সাথে তোমাকে একটু বিচার কর-



দেখেছো মেয়েটার দিকে চেয়ে?

এবার তোমার দিকে আরেকবার চেয়ে দেখো!

এবার বিচার কর, তুমি আসলে কি চাচ্ছো?
বোরকা যেহেতু পড়েছো, তো সুবিধাবাদীদের মত স্বার্থ দেখো না যেন! আল্লাহ যেন তোমাকে হেদায়াত দেন, সঠিক জ্ঞান অর্জন করে খাঁটিভাবে চলার তৌফিক দেন। আমিন!

ডান পথে চলি আর ডান দল করি কোন কিছু দিতে/নিতে ডান হাতে ধরি! ডান কাতে ঘুমাই আর ডান হাতে খাই শুভ কাজে যেতে আগে ডান পা বাড়াই। সৌচ কাজের পরে বাম হাত লাগে ঘৃণা ভরা বাম দল যদি মন জাগে। তোমার এই জীবনটা কতই না দাম মুসলিম ডান দলে মানি ইসলাম। এত কিছু মানামানি, কিভাবে তো জয়? বাম দিকে না গেলেই বেঁচে থাকা হয়!

ডান পথে চলি আর ডান দল করি
কোন কিছু দিতে/নিতে ডান হাতে ধরি!
ডান কাতে ঘুমাই আর ডান হাতে খাই
শুভ কাজে যেতে আগে ডান পা বাড়াই।
সৌচ কাজের পরে বাম হাত লাগে
ঘৃণা ভরা বাম দল যদি মন জাগে।
তোমার এই জীবনটা কতই না দাম
মুসলিম ডান দলে মানি ইসলাম।
এত কিছু মানামানি, কিভাবে তো জয়?
বাম দিকে না গেলেই বেঁচে থাকা হয়!

মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৪

আমার বাড়ি যাবার সময় হল... প্রচন্ড শীতে আর বসে থাকতে পারছি না। কিন্তু ফেসবুক চলছে চলবে... আন্দোলনের সময় বাড়ছে বাড়বে... বাড়ি গিয়ে স্ট্যাটাস দিব... আবার দোকানে......... আবার বাড়ি... আবার দোকানে...... এভাবে একদিন স্ট্যাটাস দিব আশা করি... বাড়ির পাশ দিয়ে কালিমার পতাকা নিয়ে একদল মুসলিম নারায়ে তাকবীর ধ্বনি দিচ্ছে আর দৌড়াচ্ছে... আমায় পিছু টানছে সেই বিজয়ের হাতছানি! আল্লাহ, তুমি কবুল করো। আমিন!

আমার বাড়ি যাবার সময় হল...
প্রচন্ড শীতে আর বসে থাকতে পারছি না।
কিন্তু ফেসবুক চলছে চলবে...
আন্দোলনের সময় বাড়ছে বাড়বে...

বাড়ি গিয়ে স্ট্যাটাস দিব...
আবার দোকানে.........
আবার বাড়ি...
আবার দোকানে......

এভাবে একদিন স্ট্যাটাস দিব আশা করি...
বাড়ির পাশ দিয়ে কালিমার পতাকা নিয়ে একদল মুসলিম
নারায়ে তাকবীর ধ্বনি দিচ্ছে আর দৌড়াচ্ছে...

আমায় পিছু টানছে সেই বিজয়ের হাতছানি!
আল্লাহ, তুমি কবুল করো। আমিন!

চেয়েছি সুখে গাই জয় বাংলার গান বিমানের যুগে নাই ঐ নৌকার টান! চোখ তো আমারই সত্য দেখি দিব্বি মিছা কথা মন্ত্রীর এ কি!

চেয়েছি সুখে গাই
জয় বাংলার গান
বিমানের যুগে নাই
ঐ নৌকার টান!
চোখ তো আমারই
সত্য দেখি
দিব্বি মিছা কথা
মন্ত্রীর এ কি!

ভোট দিয়েছি ভোট লাইনেও নাই চোট। লাইন ফুরায়া যায়? ঘুইরা আবার আয়! ভোটার আইডি নাই; জামাই আদর পাই! আওয়ামীলীগী দিল দিলাম অনেক সীল! ভোটার যত থাক একাই মারা যাক! শিশু কিশোর নাই টাকাও মাগার পাই!

ভোট দিয়েছি ভোট
লাইনেও নাই চোট।
লাইন ফুরায়া যায়?
ঘুইরা আবার আয়!
ভোটার আইডি নাই;
জামাই আদর পাই!
আওয়ামীলীগী দিল
দিলাম অনেক সীল!
ভোটার যত থাক
একাই মারা যাক!
শিশু কিশোর নাই
টাকাও মাগার পাই!

ঘুমানোর সময় মনটা মোটেও সবল ছিল না। হঠাত্‍ ঘুম ভেঙ্গে গেছে। এখন রাত সাড়ে তিনটা। ঘুম থেকে উঠলেই আমার দেশের অবস্থা জানতে ইচ্ছে করে। দেশের মানুষের কথা জানতে ইচ্ছে করে। সংবাদ পড়তে থাকলাম একের পর এক। একটা সংবাদ পড়তে লাগলাম আর মনটা সবল হতে লাগল। মনে মনে অনেকবার আলহামদু লিল্লাহ পড়লাম। আমিন বললাম। আর ভাবছি এত দিন পরে বুঝি বাংলাদেশ শত শত শহীদের রক্তের বিনিময় পেতে যাচ্ছে! ইসলামের চূড়ান্ত দুষমণ আমেরিকার কুটনীতিকেরা জামায়াতে ইসলামীর ব্যপারে ইতিবাচক। তারা জামায়াতের উত্থান চাচ্ছে। তাহলে আমি খুঁশি হব না? সত্যের একজন সাধকের জন্য এটা তো খুঁশির খবরই! ভারত যতই জামায়াতকে জঙ্গী বানানোর মিথ্যা ষড়যন্ত্র দিয়ে জামায়াতকে বাদ দিতে চাচ্ছে আমেরিকা ততই জামায়াতকে পজেটিভ ভাবছে। যা হচ্ছে আমি তাই লিখলাম। আল্লাহ চাহে তো আমরা বড় বিজয়ের দ্বার প্রান্তে পৌঁচেছি! আমার স্বপ্ন আগে দেখতাম ঘুমন্ত আর এখন দেখছি বাস্তব স্বপ্ন! আমরা আল্লাহর সাহায্যের অপেক্ষা করছি। আমিন!

ঘুমানোর সময় মনটা মোটেও সবল ছিল না। হঠাত্‍ ঘুম ভেঙ্গে গেছে। এখন রাত সাড়ে তিনটা। ঘুম থেকে উঠলেই আমার দেশের অবস্থা জানতে ইচ্ছে করে। দেশের মানুষের কথা জানতে ইচ্ছে করে। সংবাদ পড়তে থাকলাম একের পর এক। একটা সংবাদ পড়তে লাগলাম আর মনটা সবল হতে লাগল। মনে মনে অনেকবার আলহামদু লিল্লাহ পড়লাম। আমিন বললাম। আর ভাবছি এত দিন পরে বুঝি বাংলাদেশ শত শত শহীদের রক্তের বিনিময় পেতে যাচ্ছে! ইসলামের চূড়ান্ত দুষমণ আমেরিকার কুটনীতিকেরা জামায়াতে ইসলামীর ব্যপারে ইতিবাচক। তারা জামায়াতের উত্থান চাচ্ছে। তাহলে আমি খুঁশি হব না? সত্যের একজন সাধকের জন্য এটা তো খুঁশির খবরই! ভারত যতই জামায়াতকে জঙ্গী বানানোর মিথ্যা ষড়যন্ত্র দিয়ে জামায়াতকে বাদ দিতে চাচ্ছে আমেরিকা ততই জামায়াতকে পজেটিভ ভাবছে।

যা হচ্ছে আমি তাই লিখলাম। আল্লাহ চাহে তো আমরা বড় বিজয়ের দ্বার প্রান্তে পৌঁচেছি! আমার স্বপ্ন আগে দেখতাম ঘুমন্ত আর এখন দেখছি বাস্তব স্বপ্ন! আমরা আল্লাহর সাহায্যের অপেক্ষা করছি। আমিন!

আওয়ামী মুসলিম লীগ আমার ছিল নাম মুসলিম নাম সহ্য হয়নি তাই আওয়ামী বাম! আল্লাহ নামটা দেখতে নারি আস্থা দিলাম বাদ মুক্তিযুদ্ধ শাহবাগ আর বিনা বিয়ায় স্বাদ। জয় বাংলা যিকির মুখে খুন করিয়া পাড় একটা ধ্বনি বেশি ডরের আল্লাহু আকবার!

আওয়ামী মুসলিম লীগ
আমার ছিল নাম
মুসলিম নাম সহ্য হয়নি
তাই আওয়ামী বাম!
আল্লাহ নামটা দেখতে নারি
আস্থা দিলাম বাদ
মুক্তিযুদ্ধ শাহবাগ আর
বিনা বিয়ায় স্বাদ।
জয় বাংলা যিকির মুখে
খুন করিয়া পাড়
একটা ধ্বনি বেশি ডরের
আল্লাহু আকবার!

ব্লগারনীকে চাইতাম...

আমি তখন খুব একটিভ একজন ব্লগার।
আমার প্রিয় একটা ব্লগ ছিল। যে ব্লগে আমি লিখতাম।
আজ সেই ব্লগ নেই; ব্লগের মানুষগুলোও যেন হারিয়ে গেছে!
আমার লেখার হাতে খড়ি ঠিক তখনই। যখন
আমার লেখাকে সেই ব্লগের লেখকেরা খুব সম্মান করত!
আজ সেই ব্লগ নেই! কিন্তু ব্লগারগণকে কত যে স্মরণে আসে!!!
সেই ব্লগের ব্লগারগণ ঈদ পূনর্মিলনীসহ কত কি ই না করত!
সেই ভাল লাগা আবার কবে আসবে কে জানে?
ব্লগে দেখতাম ক'দিন পরপর ব্লগারের সাথে ব্লগারনীর বিয়ে হত।
আমারও মনে হত, ইশ! আমি যদি একজন ব্লগারনীকে বিয়ে করতে
পারতাম! যে লেখাটার ভাব কেউ বুঝল না...
আমার মনের ভেতরেই সেই ইচ্ছাটা বিরাজ করত;
হয়তো আজ বুঝে যাবে...!
---------------------------

কবি লেখক ছড়াকার নই
নই যে গল্পকার
নেট কি-বোর্ডে ব্লগর ব্লগর
পরিচয় এক ব্লগার।

নতুন-পুরান-লেখক-পাঠক;
বেঁধে যায় ক্ষণে জ্যাম
সকল মতের মিলন মেলার
ব্লগার ব্লগার প্রেম!

উচ্ছ্বাস মেখে ব্লগার ব্লগে
পোস্টায় অবিরাম
হোক না আসল/নকল কি-ই বা
একটাই নিক নাম।

প্লাস-মাইনাস ক্যাঁচাল; ক্ষণে
রাগেই কমেন্টায়
ব্লগটি কখন শান্তিপূর্ণ
ক্ষণেই উথলায়।

অকর্ম্মন্য/ ছিটকে চোর+আ
যেই না রাখুক নাম
লেখায় কিছু থাকলে শিখার
তাতেই কামের কাম।

আমার নয় যে; আমাদের ব্লগ
সোনার বাংলাদেশ
ঐ নবীনের মিছিল ভারে
ব্লগার আসছে বেশ!

স্বপ্ন পূরণ যেথায়ই হোক,
ব্লগেই ভাবলে কী!
জীবন সাজায় জোড়া কতক
ব্লগার-ব্লগারনী।

কবি লেখক ছড়াকার নই নই যে গল্পকার নেট কি-বোর্ডে ব্লগর ব্লগর পরিচয় এক ব্লগার। নতুন-পুরান-লেখক-পাঠক; বেঁধে যায় ক্ষণে জ্যাম সকল মতের মিলন মেলার ব্লগার ব্লগার প্রেম! উচ্ছ্বাস মেখে ব্লগার ব্লগে পোস্টায় অবিরাম হোক না আসল/নকল কি-ই বা একটাই নিক নাম। প্লাস-মাইনাস ক্যাঁচাল; ক্ষণে রাগেই কমেন্টায় ব্লগটি কখন শান্তিপূর্ণ ক্ষণেই উথলায়। অকর্ম্মন্য/ ছিটকে চোর+আ যেই না রাখুক নাম লেখায় কিছু থাকলে শিখার তাতেই কামের কাম। আমার নয় যে; আমাদের ব্লগ সোনার বাংলাদেশ ঐ নবীনের মিছিল ভারে ব্লগার আসছে বেশ! স্বপ্ন পূরণ যেথায়ই হোক, ব্লগেই ভাবলে কী! জীবন সাজায় জোড়া কতক ব্লগার-ব্লগারনী।

কবি লেখক ছড়াকার নই
নই যে গল্পকার
নেট কি-বোর্ডে ব্লগর ব্লগর
পরিচয় এক ব্লগার।

নতুন-পুরান-লেখক-পাঠক;
বেঁধে যায় ক্ষণে জ্যাম
সকল মতের মিলন মেলার
ব্লগার ব্লগার প্রেম!

উচ্ছ্বাস মেখে ব্লগার ব্লগে
পোস্টায় অবিরাম
হোক না আসল/নকল কি-ই বা
একটাই নিক নাম।

প্লাস-মাইনাস ক্যাঁচাল; ক্ষণে
রাগেই কমেন্টায়
ব্লগটি কখন শান্তিপূর্ণ
ক্ষণেই উথলায়।

অকর্ম্মন্য/ ছিটকে চোর+আ
যেই না রাখুক নাম
লেখায় কিছু থাকলে শিখার
তাতেই কামের কাম।

আমার নয় যে; আমাদের ব্লগ
সোনার বাংলাদেশ
ঐ নবীনের মিছিল ভারে
ব্লগার আসছে বেশ!

স্বপ্ন পূরণ যেথায়ই হোক,
ব্লগেই ভাবলে কী!
জীবন সাজায় জোড়া কতক
ব্লগার-ব্লগারনী।

ওরাই সব কিছুতে স্বাদ নেয়ার পর ফেলে দেয়..

ছবিতে দেখছেন, মাটির হাঁড়ির কিছু ভাঙ্গা চারা (টুকরা)। হয় তো ভেবে থাকবেন, এই চারা দিয়ে কি কোন মান সম্পন্ন পোষ্ট হয়? আমি বলি, এগুলো দিয়ে একটা সুন্দর পোষ্ট হয় না ঠিক। তবে এগুলো দিয়ে সুন্দর উপমায় একটা সত্য জিনিষকে ফোটিয়ে তোলা যায়। অবুঝ একজন মানুষকে সঠিক একটা পথ দেখানো যায়। আমি আসলে এখানে অবুঝদের একটু বুঝানোর জন্য পোষ্টটা দিলাম। যারা বুঝেনা, তারা যেন হেদায়াত প্রাপ্ত হয়। আমিন!



আপনারা দেখছেন, খেঁজুর রস ভর্তি একটি সিলভার পাতিল। পাশে ৩টি মাঝারি পদের মাটির ঘটি। অল্পের জন্য সিলভার পাতিলটা রসে ভরেনি।



এভাবে করেই চারটা খেঁজুর গাছে ৪টা ঘটি রসের জন্য বাঁধা ছিল। সকালে মসজিদ থেকে এসে বড় ভাই এগুলো গাছ থেকে পেড়ে আনেন। সকালে অনেকেই খালি পেটে খেঁজুর রস খেতে আসে। খেঁজুর রস অনেকেরই পছন্দ। পাখিরাও এখান থেকে রস খায়। কিশোর যুবকেরাও গাছে উঠে ঘটি থেকে, বাড়ী থেকে বলে/ না বলে রস খায়। আমরাও ঘরে ঘরে খেঁজুর রস খেতে দেই। এভাবে চলছে এক-দেড় মাস।

আজও প্রতিদিনের মত খেঁজুর গাছ থেকে রসের হাঁড়ি নামিয়ে আনতে গেলেন আমার বড় ভাই। কিন্ত একটি ঘটি গাছে আর নেই। খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। উনার বুঝার বাকী নেই যে, এটা ছেলে-পেলেদের কাজ হবে। যাক, এমনটা হতেই পারে! অবশিষ্ট ৩টি ঘটি নিয়ে বাড়ী ফিরে এলেন।


আমি তখনও ঘটনা টা জানি না। আমার মেজো চাচা সকালের বিলাতি টমেটো ক্ষেতের পাশ দিয়ে হাঁটতেছিলেন। দেখছেন গলায় রশি লাগানো একটা রসের হাঁড়ি ভাঙ্গা ছড়ানো অবস্থায় পড়ে আছে। চাচাও বুঝলেন, তাজা ঘটি এখানে ভাঙ্গা থাকার কথা নয়। ঘটির কয়েকটি চারা (টুকরা) হাতে করে বাড়ী নিয়ে আসলেন।


এবার আমি জেনেছি। আমি ভাবলাম, এগুলো তো সবার জন্যই। খেয়েছে। তৃপ্তি মিটেছে। মনের ইচ্চা পূরণ হয়েছে। তো এটা ভাঙ্গার কি দরকার ছিল? না ভাঙ্গলে তো আবার আরেক দিন এভাবে খেতে পারতো! আবার এভাবে আরেক দিন আরেক জনেরটা নষ্ট করবে নির্দিধায়, নিঃশ্চিন্তায়!

----------------------------------------------------------------
এভাবেই শেষ নয়; আমি এই বিষয়টাকে যেভাবে ভেবেছি-

আমার একটা ঘটি ভেঙ্গেছে এটা একটা ব্যাপার না; তবে এই রসের ঘটির মতই তারা অনেক কিছু থেকে তাদের চাহিদা পূরণ করে এভাবেই নষ্ট করে ফেলে রেখে যায়।



[এমন করে ভেবে তখনই আমি ভাঙ্গা ঘটির চারার একটা ছবি তুললাম আপনাদের কাছে প্রকাশ করার জন্য।]


আল্লাহ যেন এই ধরনের চরিত্রবানদের হেদায়েত দান করেন। আমিন!

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

সজীব ও জয় দুইটাই হিন্দু নাম সে কি আর করবে মুসলিম কাম? জনগণ জানে তার কতটাই দাম মিথ্যা নির্বাচনে যত থাক ধুমধাম!

সজীব ও জয় দুইটাই হিন্দু নাম
সে কি আর করবে মুসলিম কাম?
জনগণ জানে তার কতটাই দাম
মিথ্যা নির্বাচনে যত থাক ধুমধাম!

জামাত যখন আমার সাথে অনেক ভালা তারা জামাত জিতলে হারতে পারি সেই তো বিচার তাড়া! মুক্তিযুদ্ধ যুদ্ধাপরাধ বাহানা সাজায়ে সকল দোষই জামাত ঘাড়ে চুরি করে খায়ে।

জামাত যখন আমার সাথে
অনেক ভালা তারা
জামাত জিতলে হারতে পারি
সেই তো বিচার তাড়া!
মুক্তিযুদ্ধ যুদ্ধাপরাধ
বাহানা সাজায়ে
সকল দোষই জামাত ঘাড়ে
চুরি করে খায়ে।
আমরা যদি আল্লাহ মানি
আওয়ামীলীগ শেষ
সন্ত্রাস ছাড়া টিকতে কভু
গড়তে নারি দেশ!
আপন স্বার্থে আমার বাবা
আলেম মেরেছিল
গনতন্ত্র হত্যার চাবি
আমারেই দিল!

রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৪

ভোট কেন্দ্রে গেলাম পোলিং অফিসার হয়ে! কেন্দ্রে পা রাখতেই বুঝে গেলাম, এই নির্বাচন ভোট লওয়ার নির্বাচন নয়; ভোট দেওয়ার নির্বাচন! বুকটা প্রবল গতিতে ধরফর শুরু করে দিল! সকাল ৮টা থেকে ১১টা প্রায় বাজে! সব চুপচাপ! কেন্দ্রে আমরা ছাড়া (প্রিজাইডিং পোলিং পুলিশ এজেন্ট নিরাপত্তা কর্মীরা ছাড়া) অন্যরা (ভোটার) কেউ নাই! ১১টার দিকে প্রার্থীর লোকেরা আইসা সবারে ১০-১৫টা কইরা ভোট দেওয়াইল। ৩টার পর নেতারা কতক্ষণ ভোট দিল! অবশেষে ঐখানেই সেই নেতা এমপি হইয়া গেল! বিজয়ে মিছিল ছুটল। জয় বাংলা ধ্বনিতে এলাকায় প্রকম্পিত হতে লাগল। ভোটারেরা বলতে লাগল, আমার ভোট নেতায় কেমনে দিল? আমার ভোটার আইডি তো আমার কাছে! ঐ আইডি নাম্বারে সরকার কি নতুন কারো ছবি লাগাইছিল? নাহ, এই কার্ড আর রাখুম না! -জানি না এরকম কত জনের ভোটের অধিকার আমি আজ হরণ করেছি! ও ভাইয়েরা, আমাকে তোমরা ক্ষমা করে দিও! আল্লাহর কাছে তোমরা আমার নামে নালিশ দিও না!

ভোট কেন্দ্রে গেলাম পোলিং অফিসার হয়ে!
কেন্দ্রে পা রাখতেই বুঝে গেলাম, এই নির্বাচন ভোট লওয়ার নির্বাচন নয়; ভোট দেওয়ার নির্বাচন! বুকটা প্রবল গতিতে ধরফর শুরু করে দিল!

সকাল ৮টা থেকে ১১টা প্রায় বাজে! সব চুপচাপ! কেন্দ্রে আমরা ছাড়া (প্রিজাইডিং পোলিং পুলিশ এজেন্ট নিরাপত্তা কর্মীরা ছাড়া) অন্যরা (ভোটার) কেউ নাই! ১১টার দিকে প্রার্থীর লোকেরা আইসা সবারে ১০-১৫টা কইরা ভোট দেওয়াইল। ৩টার পর নেতারা কতক্ষণ ভোট দিল! অবশেষে ঐখানেই সেই নেতা এমপি হইয়া গেল! বিজয়ে মিছিল ছুটল। জয় বাংলা ধ্বনিতে এলাকায় প্রকম্পিত হতে লাগল। ভোটারেরা বলতে লাগল, আমার ভোট নেতায় কেমনে দিল? আমার ভোটার আইডি তো আমার কাছে! ঐ আইডি নাম্বারে সরকার কি নতুন কারো ছবি লাগাইছিল? নাহ, এই কার্ড আর রাখুম না!

-জানি না এরকম কত জনের ভোটের অধিকার আমি আজ হরণ করেছি! ও ভাইয়েরা, আমাকে তোমরা ক্ষমা করে দিও! আল্লাহর কাছে তোমরা আমার নামে নালিশ দিও না!

ভোট ছাড়াই নৌকা পাস বিয়া ছাড়া সন্তান চাষ! ভোটার আইডির মূল্য নাই দুইশ ভোটার এক নেতাই! ভোট না দিলে ভোটের কি আগে থেকেই মুই এমপি!

ভোট ছাড়াই নৌকা পাস
বিয়া ছাড়া সন্তান চাষ!
ভোটার আইডির মূল্য নাই
দুইশ ভোটার এক নেতাই!
ভোট না দিলে ভোটের কি
আগে থেকেই মুই এমপি!

আমি ভোট না দিয়া তোমার মত এমপি চাই না। -আমি আমার পছন্দ মত সত্‍ ও আদর্শবান লোককে ভোট দানের অধিকার চাই! আমি তোমার মত ভোট ডাকাতকে প্রার্থী চাই না। -আমি একজন সমাজ সেবককে প্রার্থী হওয়ার অধিকার চাই!

আমি ভোট না দিয়া তোমার মত এমপি চাই না।
-আমি আমার পছন্দ মত সত্‍ ও আদর্শবান লোককে ভোট দানের অধিকার চাই!

আমি তোমার মত ভোট ডাকাতকে প্রার্থী চাই না।
-আমি একজন সমাজ সেবককে প্রার্থী হওয়ার অধিকার চাই!

এই ফল শেষ নয় নির্বাচনের ফরিয়াদ বাকি আছে মাজলুমানের! কুঁয়াশার শুরু দেখ বাংলাদেশের পর্দাও খুলে গেছে রঙ্গ বেশের! ধারক বাহকেরা মিথ্যা বলে! এত বড় বাংলা কেমনে চলে?

এই ফল শেষ নয়
নির্বাচনের
ফরিয়াদ বাকি আছে
মাজলুমানের!
কুঁয়াশার শুরু দেখ
বাংলাদেশের
পর্দাও খুলে গেছে
রঙ্গ বেশের!
ধারক বাহকেরা
মিথ্যা বলে!
এত বড় বাংলা
কেমনে চলে?

যারা দেশকে নিয়ে দেশের মানুষকে নিয়ে কৌতুক করছে, আমি তাদেরকে নাবালক সরাসরি বলব না। কারণ এরা লোভের মোহে পড়ে নাবালকের অভিনয় করছে করছে মাত্র! কান মলা খেলেই ঠিক হয়ে যাবে আশা করি!

যারা দেশকে নিয়ে দেশের মানুষকে নিয়ে কৌতুক করছে, আমি তাদেরকে নাবালক সরাসরি বলব না। কারণ এরা লোভের মোহে পড়ে নাবালকের অভিনয় করছে করছে মাত্র! কান মলা খেলেই ঠিক হয়ে যাবে আশা করি!

লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটার। অথচ বাবা মায়ের নাম বলতে পারে না। আর ভোট দিতে আসল নৌকায়। ব্যপারটা বুঝার চেষ্টা করেন! আসলে এরা এখনও নাবালক। এখনও জন্মের পর তাদের বাবা মাকে দেখেনি। নাম জানবে কিভাবে? এদের জন্ম তো হয়েছে সরকারিভাবে। সরকারই এদের জন্ম দিয়ে কেন্দ্রে এনেছে! যেমন ধরেন প্রজন্ম চত্তর শাহবাগেও হয়ে থাকতে পারে। একটা মানসম্মান আছে না? খাঁটি সোনা কিন্তু সিটি গোল্ডের মত অতটা চকচক করে না। এরাই আসলে আওয়ামীলীগ কর্তৃক সোনার ছেলে নামে খ্যাত। যদি খাঁটি বাংলা ভাষায় বলি, আমি এদের জারজ বলব। আসল সোনার ছেলের পরিচয় যদি আমি দিই আপনারা সহজেই চিনে ফেলবেন। তারা হলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। শিবির তাদের সৃষ্টিকর্তার কথামত চলে! এসব অভিনয় করার সময় তাঁদের নেই। খাঁটি ভোটাররাও ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে আসেনি। তারা জানে, বিরোধী প্রার্থী ছাড়া নির্বাচনে পাস ফেলের দাম নাই। আমার শেষ কথাটা হল- ভোটার জারজ হলে এমপি জারজ এমপি জারজ হলে সরকার জারজ! ¥ কথাটা মনে রাখবেন! আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন। সরল সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন!

লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটার। অথচ বাবা মায়ের নাম বলতে পারে না। আর ভোট দিতে আসল নৌকায়। ব্যপারটা বুঝার চেষ্টা করেন! আসলে এরা এখনও নাবালক। এখনও জন্মের পর তাদের বাবা মাকে দেখেনি। নাম জানবে কিভাবে? এদের জন্ম তো হয়েছে সরকারিভাবে। সরকারই এদের জন্ম দিয়ে কেন্দ্রে এনেছে! যেমন ধরেন প্রজন্ম চত্তর শাহবাগেও হয়ে থাকতে পারে। একটা মানসম্মান আছে না?

খাঁটি সোনা কিন্তু সিটি গোল্ডের মত অতটা চকচক করে না। এরাই আসলে আওয়ামীলীগ কর্তৃক সোনার ছেলে নামে খ্যাত। যদি খাঁটি বাংলা ভাষায় বলি, আমি এদের জারজ বলব। আসল সোনার ছেলের পরিচয় যদি আমি দিই আপনারা সহজেই চিনে ফেলবেন। তারা হলেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির। শিবির তাদের সৃষ্টিকর্তার কথামত চলে! এসব অভিনয় করার সময় তাঁদের নেই। খাঁটি ভোটাররাও ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে আসেনি। তারা জানে, বিরোধী প্রার্থী ছাড়া নির্বাচনে পাস ফেলের দাম নাই। আমার শেষ কথাটা হল-
ভোটার জারজ হলে এমপি জারজ
এমপি জারজ হলে সরকার জারজ!

¥ কথাটা মনে রাখবেন!
আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দান করুন। সরল সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন!

এই জন্যই শিবির জামাতিদের পাগল মনে হয়...

যেখানে আমাদের প্রগতিবাদীরা এদেশে অনেক চেষ্টা সাধনা করে দেশে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগাতে পেরেছি। যেখানে ডিজিটালের নামে পশ্চিমা দেশগুলোর উদার সংস্কৃতিকে আমরা বাংলাদেশেও আমল করতে পারছি। এমন সময়-সুযোগ পেয়েও যাদের জীবন যৌবনে ডিজিটাল জোয়ার আসেনি। যারা শান্ত, পুরাতন সংস্কৃতিতে চর্চা করে যাচ্ছে। আর এভাবেই করবে নাকি সুন্দর সমাজ প্রবর্তন! আরে ওদের একটা বডি হইল? মাটির দেহের শরীর হইলে কি আর এভাবে মসজিদে গিয়ে শান্ত হয়ে বসে থাকতে পারে? ওদের একটা মানসিকতা হইল? এমন সময়-সুযোগে তাদের মনে সামান্যতম খায়েশও জাগে না। আমরা যখন আমোদ-প্রমোদে নিজেদের চূড়ান্ত ইচ্ছা পূরণ করে নিচ্ছি, তারা তখন স্বগ-সুখের জান্নাতের খোয়াব দেখে! আহারে জামাত-শিবিরের দল! যত সব পাগলের গোষ্ঠী! আর যত সব পাগলের কাজ কাম!!!


যে মুহূর্তটায় এসে আমরা লগি-বৈঠা, রিভলভার, পিস্তল, রামদা, চাপাতি, বুলেট, পুলিশবাহিনী, সেনাবাহিনী সব ডিজিটাল শক্তি কাজে লাগাতে ব্যস্ত, জামাত-শিবির তখনও সেই খালি হাতে শুধু মুখে মুখে নারায়ে তাকবীর-আল্লাহু আকবার ধ্বনীতে রাজ্য কাঁপাতে চায়। আরে, আমরা ইচ্ছা করলে তো জামাতিদের নিমিষেই নিঃশেষ করে দিতে পারি!

দেশের সব ক্ষমতা আমাদের হাতে। তারা খালি হাতে কি আর করতে পারবে? ওদের এই বিষয়টা আজও তাদের মাথায় আসেনি। আসল খেইলের মজা বুঝবে কেমনে? তসলিমা, সামসুর রহমান, হুমায়ুন আজাদের ছোহবত পেলে তো হুঁশ হবে! ওরা যে সারাক্ষণ ঐশী বাণী নিয়ে ঘাটাঘাটি করায় ব্যস্ত! আসলে ওরা পাগলের প্রলাপ করছে। হেন করে ফেলব তেন করে ফেলব। ফাঁসি দিয়ে ফেলব। গুম করে ফেলব। কথায় নয় শুধু, আসলেই আমরা এসব কাজেও করতে পারি! এবার দেখো মজা! তোমাদের আল্লাহর কাছে ক্ষমতা, না আমাদের, এবারই প্রমাণ হবে!

আমরা যখন আইন, প্রশাসন, শক্তিমত্তা আর মুখের জোর, বকাবাজী, ধোকাবাজী, সন্ত্রাসী, টেন্ডারবাজী, চুরি, ডাকাতি, লুটপাট, ছিনতাই, চাঁদাবাজী করে নিজেদের ভাগ্যকে খুব সহজেই গড়ে নিতে ব্যস্ত, জামাত-শিবিরেরা এখনও আছে সেই পুরনো খুলাফার যুগে নিজেরা মাঠে ময়দানে সরল কৃষিকাজে শরীরের ঘাম ঝরায়। তারা এখনও আল্লাহর উপর আস্থা রাখে নিজেদেরকে অনেক অনেক পাওয়া থেকে বঞ্চিত রাখছে। আমাদের হেদায়াতের জন্য দোয়া করছে। আরে আমরা কি সহজেই হেদায়াত নিব নাকি? তাহলে আমরা খাব কি করে? আমরা তো ভাল করে লেখা-পড়াও করিনি দলের কাছ থেকে বিশালাকার সুবিধা পাওয়ার আশায়। ভাল কোন কাজও করিনি যে, কাজ করে খাব! আমরা তো ইচ্ছা করেই তোমাদেরকে চাপে রাখি- কারণ, তোমরা আমাদের মত প্রগতিশীল নও, আমাদের মত চালাক নও, আমাদের মত শক্তিধর নও, আমাদের মত সুবিধা নিতে পার না।

আসলে তোমরা জামাতী আর শিবিরবাদীরা এমনই!!!

ও বুবু, তোমার কি শরম নাই? ভোটার নাই, অথচ কত কিছু করলা এই নির্বাচনের জন্য! তোমার নিজের সোনার ছেলেরাও তো আজ এলো না! ৩০ কেন্দ্রে যদি পরে ৩ ভোট, তবে সারা বাংলাদেশে ১৯৭১টা ভোট পড়বে? সুতরাং ২০১৪ সাল জেতা তোমাদের দ্বারা সম্ভব না। সব যায়গার আওয়ামীলীগের সমর্থক কয়টা খবরে তা বের হয়ে যাচ্ছে। জয় বাংলা-হাছা কথা সামলা! সবাই মিলে দিব ছুট... হারিয়ে যাবে কালো কোট!!!

ও বুবু, তোমার কি শরম নাই?
ভোটার নাই, অথচ কত কিছু করলা এই নির্বাচনের জন্য!
তোমার নিজের সোনার ছেলেরাও তো আজ এলো না!
৩০ কেন্দ্রে যদি পরে ৩ ভোট, তবে সারা বাংলাদেশে ১৯৭১টা ভোট পড়বে?
সুতরাং ২০১৪ সাল জেতা তোমাদের দ্বারা সম্ভব না।
সব যায়গার আওয়ামীলীগের সমর্থক কয়টা খবরে তা বের হয়ে যাচ্ছে।
জয় বাংলা-হাছা কথা সামলা!

সবাই মিলে দিব ছুট...
হারিয়ে যাবে কালো কোট!!!

বেশি প্রকাশ পাওয়া শক্তিমত্তা দুর্বলতারই বহিঃপ্রকাশ মাত্র

[লেখাটা জ্ঞানপিপাসুদের জন্য একটু হলেও সচেতন করবে।]



উপরে দেখছেন, দুই বাড়ির মাঝের যায়গাটাতে সূর্যের কিরণ দেওয়ার দৃশ্য। এই ছবিটা তুলেছি আমি একটা বিষয়কে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে আবিষ্কার করতে। বিষয়টি হল, বেশি প্রকাশ পাওয়া শক্তিমত্তা দুর্বলতারই বহিঃপ্রকাশ মাত্র। আবিষ্কৃত হল আমার মোবাইল ক্যামেরার মাধ্যমে। আগে বলে নেই, আমার মোবাইল ক্যামেরাটা ২ মেগাপিক্সেল ক্ষমতা সম্পন্ন।

এখন শীতের মৌসুম। সকালে রোদ পোহাতে বেশ ভাল লাগে আমার। আজ প্রচন্ড শীত পড়েছে। ভোর থেকেই সূর্যের একটু তাপের জন্যই বাড়ি থেকে বের হয়ে পাশের ক্ষেতে দাঁড়িয়ে আছি। চঞ্চলা হাতটা সারাক্ষণই কি যেন একটা করতে চায়। বহু প্রত্যাশিত সেই সূর্যেটা উঁকি মারতেই মন আমার আনন্দে ভরে গেল। আমি আগ্রহ ভরে সূর্যের তাপ বৃদ্ধির অপেক্ষা করছিলাম শরীরে একটু তা দিতে। হঠাৎ আনমনাই কেন যেন মোবাইল ক্যামেরাটা অন করে সূর্যটার ছবি উঠিয়ে ফেললাম।


ছবিটাকে জুম করে দেখি সূর্যের আলোর সাথে কি যেন অতিরিক্ত একটা সৌন্দর্য। মনে করেছি, ভালই তো! আমার ক্যামেরায় ভাল ইফেক্ট হয়! আমি তো খুশিতে বাক বাক! তার পর আবার শুধু আলোটার ছবি তুলতে আগ্রহ সৃষ্টি হল। ক্যামেরাটা আবার অন করি। এবার অনেকগুলো সূর্যের আলোর অরিজিনাল ছবি তুললাম। ছবি তোলার কাজ শেষ। ছবিগুলো জুম করার পর একই রকমের দেখতে পেলাল। প্রতিটা ছবিতেই ভিন্ন কারুকাজ খঁচিত, ভিন্ন সৌন্দর্য্যে উজ্জ্বল। কিন্তু আমি আর সূর্যের প্রকৃত আলোটার (ইফেক্টহীন) ছবি তুলতে পারলাম না। সারা দিন ভাবলাম এই সমস্যার সমাধান। আর চেষ্টাকেও অব্যাহত রাখলাম। সন্ধ্যাবেলা দোকানে যাচ্ছি....

দেখছি সূর্য্যটা চমৎকারভাবে আলো দিচ্ছে। আর কিছু সময় গেলেই প্রতিদিনের মত রাতের আঁধারে ডুব দিবে। আমি আবার একটা ছবি উঠালাম। এবারও ঠিক একই ধরনের কিছু ব্যাতিক্রমী ইফেক্ট লক্ষ্য করলাম।


আমি আরো অনেক ক্যামেরা দিয়ে সূর্যের আলোর ছবি তুলেছি। কিন্তু এমন আজব হয়ে কখনো তুলিনি। ভাল ল্যাঞ্চের ক্যামেরায় ছবি হিসেবে আমি যেভাবে চেয়েছি, অনেকটাই পেয়েছি। কিন্তু আজ যা বুঝলাম, আমার ইচ্ছায় সূর্যের আলোর ছবি যেভাবে তুলব তার ধারের কাছেও ছবি তুলতে পারি নাই। আমার ক্যামেরাটা কম ক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ায় আমি আমার ইচ্ছাটাকে আমার আয়ত্বে রাখতে পারলাম না।

ক্যামেরার দুর্বলতার কারণে আমি সূর্যের প্রকৃত আলোর ছবি তুলতে ব্যর্থ হলাম।

এভাবে আমরা সমাজে, রাষ্টে আরো কত কিছুই দেখি যেমন-
০ সিটিগোল্ড অরিজিনাল সোনার চেয়ে বেশি চক করে। সৌন্দর্যে বেশ উজ্জ্বল দেখায়। আসলে চিকচিক করলেই সোনা হয় না তা ব্যবহারকারী, সোনা সম্পর্কে জ্ঞানহীন ব্যক্তি বুঝবে না।

০ এমনই দুর্বলতার প্রকাশ যা আমরা দেখি এক নিমিষেই শেষ হয়ে যাবে, এই বুঝি শক্তির বেড়াজালে সব কিছু কেটে-মেরে নিঃশেষ করে দেবে। আসলে যে যত দুর্বল সে তার বোকামীর বসে তাকে তত শক্ত করে প্রকাশ করতে চায়।



০ সেই প্রকৃত সত্যবাদী সেই, যে যাঁচাই-বাঁছাই করে, চিন্তা করে স্বাভাবিক গতিতে কথা বলে। আসলে যে ক্ষুব্ধ হয়ে, শরীরকে উত্তেজিত করে মুখে প্রলাপ বকে আরেক জনকে হেনস্তা করার জন্য বেশি এবং জোরে কথা বলে, তখন বুঝতে হবে তার কথায় মিথ্যা এবং কথাটা অনেক দুর্বল।

প্রকৃত শক্তিশালী হল-
হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত । তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ সেই ব্যক্তি শক্তিশালী নয়, যে মানুষকে আছাড় দেয় বরং ঐ ব্যক্তিই প্রকৃত শক্তিশালী বীর, যে ক্রোধের সময় নিজেকে সংরক্ষণ করিতে সক্ষম । (বোখারী ও মুসলিম)

শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৪

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এভাবে পুরিয়ে দেওয়া আওয়ামীলীগের ইসলাম আর শিক্ষার ধ্বংশ করার ষড়যন্ত্র না তো???

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো এভাবে পুরিয়ে দেওয়া
আওয়ামীলীগের ইসলাম আর শিক্ষার ধ্বংশ করার
ষড়যন্ত্র না তো???

দেশের প্রতি কী টান রে ভাই! আমার তো চোখে একটু ঘুমও নাই! একক ভাবে শুধু নৌকা চাই না ভোটারের অধিকার কেন পাই না? না দাঁড়ায়া এমপি না কি হল সামনে পাইলে থুথু দিমু বল! সবাই দেখি আমার মত সজাগ বাকশাল পাবে আজকে তাদের ভাগ। একটা করে কেন্দ্রের বিজয় খবর আসছে কালই যেন কালিমা উড়ে মনে আশা জাগছে..

দেশের প্রতি কী টান রে ভাই!
আমার তো চোখে একটু ঘুমও নাই!
একক ভাবে শুধু নৌকা চাই না
ভোটারের অধিকার কেন পাই না?
না দাঁড়ায়া এমপি না কি হল
সামনে পাইলে থুথু দিমু বল!
সবাই দেখি আমার মত সজাগ
বাকশাল পাবে আজকে তাদের ভাগ।
একটা করে কেন্দ্রের বিজয় খবর আসছে
কালই যেন কালিমা উড়ে মনে আশা জাগছে..

আয় হাসিনা দেখে যা সত্য সাক্ষী রেখে যা কেন্দ্র আছে ভোটার নাই কেন্দে গেলে গন্ধ পাই

আয় হাসিনা দেখে যা
সত্য সাক্ষী রেখে যা
কেন্দ্র আছে ভোটার নাই
কেন্দে গেলে গন্ধ পাই

বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়ছে! সকাল ১১টায় ভোট দিতে এলো ৩ জন! বাড়ছে তো! বাড়ছে না?

বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার উপস্থিতি বাড়ছে!
সকাল ১১টায় ভোট দিতে এলো ৩ জন!
বাড়ছে তো! বাড়ছে না?

এটা কেমন ঘোষণা? আজকের নির্বাচনের পর আবার নাকি বাজারের ১৮ দলীয় সমর্থকদের দোকান লুট করবে। বাজারে দোকান চালাতে দিবে না। দিলেও বড় অংকের চাঁদা রাখবে। হায়রে সোনার লীডার! এই লীডার সেই লীডার যে একটা ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে হামলা করে আমার আব্বাসহ অনেক আলেমের গায়ের রক্ত ঝরিয়েছে! মসজিদে আমার আব্বার খুতবা রেকর্ড করে! আমাদের বাড়িতে পুলিশি ও ক্যাডার অভিযান চালায়। আমার দোকানে কাজ করেছে কিন্তু টাকা দেয় নি! তার মেয়ে কম্পিউটার শিখেছে টাকা দেয় নি! আমি তার কাছে ১২,০০০ টাকা পাব! অনেক দিন চেয়েছি। এখন শরম লাগে চাইতে। ও বেহেস্তে যাওয়ার সময় আবার চাইব! শুনেছি, হারামজাদাটা নাকি অসুস্থ! আল্লাহর কাছে অভিযোগ দেই, নাদানটা এখান থেকেই যেন জাহান্নামে চলে যায়..

এটা কেমন ঘোষণা? আজকের নির্বাচনের পর আবার নাকি বাজারের ১৮ দলীয় সমর্থকদের দোকান লুট করবে। বাজারে দোকান চালাতে দিবে না। দিলেও বড় অংকের চাঁদা রাখবে। হায়রে সোনার লীডার!

এই লীডার সেই লীডার যে একটা ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে হামলা করে আমার আব্বাসহ অনেক আলেমের গায়ের রক্ত ঝরিয়েছে! মসজিদে আমার আব্বার খুতবা রেকর্ড করে! আমাদের বাড়িতে পুলিশি ও ক্যাডার অভিযান চালায়। আমার দোকানে কাজ করেছে কিন্তু টাকা দেয় নি! তার মেয়ে কম্পিউটার শিখেছে টাকা দেয় নি! আমি তার কাছে ১২,০০০ টাকা পাব! অনেক দিন চেয়েছি। এখন শরম লাগে চাইতে। ও বেহেস্তে যাওয়ার সময় আবার চাইব!

শুনেছি, হারামজাদাটা নাকি অসুস্থ! আল্লাহর কাছে অভিযোগ দেই, নাদানটা এখান থেকেই যেন জাহান্নামে চলে যায়..

এই দেশে আজ বানর নাচে মানুষের হাসি নাই সরকার চলে লুটপাট করে বিচার কোথা চাই? ডজন ভরা ডিগ্রী থাকে শিক্ষাই পুরে ছাই বস্তির মুখে শিক্ষা আছে মন্ত্রীর মুখে নাই! কথায় কথায় গুলি লাঠি তর্কাতর্কি নাই বস্তাভর্তি মানুষ মিলে আলু পেয়াজ নাই! আমার লেখা সংবিধানটা থাকতেই হবে ভাই দেশ জনতা সব জলে যাক কিছুই করার নাই! কইরে তোদের সোনার বাংলা শেখ হাসিনার দেশ; সোনার মানুষ সবুজ মাটির স্বপ্নই কেন শেষ? তোমরাই না জয় বাংলা জয় বাংলা কর! আজ কেন তো বাংলার চেয়ে পেটের ক্ষুধাই বড়?

এই দেশে আজ বানর নাচে
মানুষের হাসি নাই
সরকার চলে লুটপাট করে
বিচার কোথা চাই?
ডজন ভরা ডিগ্রী থাকে
শিক্ষাই পুরে ছাই
বস্তির মুখে শিক্ষা আছে
মন্ত্রীর মুখে নাই!
কথায় কথায় গুলি লাঠি
তর্কাতর্কি নাই
বস্তাভর্তি মানুষ মিলে
আলু পেয়াজ নাই!
আমার লেখা সংবিধানটা
থাকতেই হবে ভাই
দেশ জনতা সব জলে যাক
কিছুই করার নাই!
কইরে তোদের সোনার বাংলা
শেখ হাসিনার দেশ;
সোনার মানুষ সবুজ মাটির
স্বপ্নই কেন শেষ?
তোমরাই না জয় বাংলা
জয় বাংলা কর!
আজ কেন তো বাংলার চেয়ে
পেটের ক্ষুধাই বড়?

মার্কা আছে বেলট বাক্স আছে সীল আছে দাগ দেওয়ার কালী আছে ভোট কেন্দ্র আছে প্রিজাইডিং অফিসার আছে পোলিং অফিসার আছে এজেন্ড সব তদারকির জন্য রেডি আছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা আছে -কিন্তু ভোট দেওয়ার মানুষ নাই কোন ই ঝামেলা নাই! তাহলে তো বলতেই পারি, শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণ চলছে..

মার্কা আছে
বেলট বাক্স আছে
সীল আছে
দাগ দেওয়ার কালী আছে
ভোট কেন্দ্র আছে
প্রিজাইডিং অফিসার আছে
পোলিং অফিসার আছে
এজেন্ড সব তদারকির জন্য রেডি আছে
পর্যাপ্ত নিরাপত্তা আছে

-কিন্তু ভোট দেওয়ার মানুষ নাই
কোন ই ঝামেলা নাই!
তাহলে তো বলতেই পারি,
শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহণ চলছে..

তুমি এক বড় বাপের বড়সর কন্যা তাই মনে বহে সদা স্বপ্নের বন্যা! ভেবেছ তুমি তাই দেই তবে ধন্যা জি না! জান না তুমি, আমি এমন না! ভালবাসা বিনিময়, কিছু ক্ষণ প্রেমময় বিয়ে করব আর সাজাতে জীবন চেংড়ী বেটি; তাই উতাল-পাথাল তুমি ঘর-দুর, সংসারে থাকবে না মন। মানসিক, শারীরিকভাবে হয়নি বয়স কথায়, চালচলনে তাই জ্ঞান-হুঁশ ধস। ভেবেছ বিয়ের পর ঠিক হবে সব আমি জানি, পুরাতনে টানে অভিনব। পড়া-লেখা কর; যদি মনে জাগে প্রেম, জীবন সাজাবে? সেটা লম্বা সে জ্যাম! সেই ভাল, তুমি খেল তোমার যত খেল নয়তো নিজে নিজে মাথায় মাখো তেল!

তুমি এক বড় বাপের বড়সর কন্যা
তাই মনে বহে সদা স্বপ্নের বন্যা!
ভেবেছ তুমি তাই দেই তবে ধন্যা
জি না! জান না তুমি, আমি এমন না!

ভালবাসা বিনিময়, কিছু ক্ষণ প্রেমময়
বিয়ে করব আর সাজাতে জীবন
চেংড়ী বেটি; তাই উতাল-পাথাল তুমি
ঘর-দুর, সংসারে থাকবে না মন।

মানসিক, শারীরিকভাবে হয়নি বয়স
কথায়, চালচলনে তাই জ্ঞান-হুঁশ ধস।
ভেবেছ বিয়ের পর ঠিক হবে সব
আমি জানি, পুরাতনে টানে অভিনব।

পড়া-লেখা কর; যদি মনে জাগে প্রেম,
জীবন সাজাবে? সেটা লম্বা সে জ্যাম!
সেই ভাল, তুমি খেল তোমার যত খেল
নয়তো নিজে নিজে মাথায় মাখো তেল!

সাধারণতঃ যা যা বিচারে আমি একটি পোস্টে পছন্দ জানাই!

১। সত্যকে সত্যায়নকারী পোস্ট।
২। সমাজ গড়ার দিক-নির্দেশনামূলক পোস্ট।
৩। সত্য দ্বীনকে (জীবন-বিধান) সত্যায়নকারী পোস্ট।
৪। প্রকৃতির স্রষ্টাকে ভালবাসা জাগানো পোস্ট।
৫। মিথ্যা, কপটতাকে ঘৃণা জাগানো পোস্ট।
৬। মাজলুমদের ফরিয়াদ প্রকাশকারী পোস্ট।
৭। লেখার মানের চেয়ে ইজ্জতের সাথে সুন্দরকে প্রকাশের চেষ্টায় লিখিত পোস্ট।
৮। সকল ভাল, সুন্দরকে প্রেম, ভালবাসা, মায়া জাগানো পোস্ট।
৯। জান্নাতিদের পরিচয় বহনকারী পোস্ট।
১১। দেশ ও দেশের মানুষের প্রতি ভালবাসা জাগানো পোস্ট।
১২। মানব কল্যাণ কামনা ও মনুষত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্যে লিখিত পোস্ট।
১৩। উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য উপদেশবাণী সম্পর্কীয় পোস্ট।
১৪। চরিত্র গঠনের উপাদানে ভরপুর এমন পোস্ট।
১৫। মানবীয় গুণাবলী সম্পন্ন পোস্ট।
১৬। বিপথগামী/বিভ্রান্ত পথিককে পথের সন্ধান দানকারী পোস্ট।
১৭। সোনার বাংলাদেশ ব্লগ আর এখানের ব্লগারদের ভালবাসা জানানো/জাগানো পোস্ট।
১৮। ...........................................
১৯। ........................................... এভাবে ....


সুপ্রিয় পাঠক! জান্নাতের কামণা করে না এমন কোন মুসলিম খুজে পাওয়া যাবে না। জান্নাত পেতে হলে কিছু করণীয় আছে যা প্রতিটি জান্নাতিকেই করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে এমনও মুসলিম পাওয়া যায় যারা শুধুমাত্র জান্নাতের আকাঙ্খা রাখে, তবে সেই করণীয় ভুলে থাকতে চান। জান্নাতের কাজ না করে জান্নাতি বলে এ ধরণের দাবী রাখা মিথ্যা দাবীর নামান্তর মাত্র। জান্নাত শুধু মাত্র আল্লাহর প্রিয়দের দান করবেন। তাই জান্নাত লাভ করতে হলে কিছু করণীয় আছে যা অবশ্যই পালন করতে হবে যার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা খুশি হন। তবে আল্লাহ ইচ্ছা করলে যাকে খুশি তার জীবনের সকল গুনাহ মাফ করে দিয়ে জান্নাতি করে দেবেন। এ কথাটা একেবারের ভিন্ন হিসাব।

তবে সর্বোপরি যে কথা: আসুন, আমরা প্রতিটি পোস্টকেই বিচার-বিশ্লেষণ করে একটা পছন্দ জানাই। মহা বিচারের দিন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে ছোট-খাট উছিলা খুঁজবেন। তাই একটুখানি পছন্দ জানানো এইটুকু উছিলাও কেয়ামতের ময়দানে আপনার আমার জন্য জান্নাতের ফয়সালা হতে পারে। পোস্ট বুঝে আসার পর পছন্দ হওয়া পোস্টে পছন্দ না জানিয়ে চুপ থেকে নিরপেক্ষ থাকবেন না। কারণ, নিরপেক্ষ থাকা মানে-সুবিধাগুলো নিজের করে পাইতে চাওয়া আর অসুবিধাগুলো অপরের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া।


আল্লাহ আমাদের সকলকে জান্নাতি কাজগুলো সঠিক পন্থায় করার তৌফিক দিন। আমীন! [-O

আমার নাম হাসিনা। আমার বাড়ি গোপালগঞ্জ। মানুষ আমারে গোপালী বলেই ডাকে। বড় আদরের নাম আমার। আপনিও ডাকতে পারেন। প্রাণ ভরে ডাকেন। আমি তাতে মহা খুঁশি হই। মিছা কথা ছাড়া আমি জীবনেও তো হাছা কথা কইয়া দেখি নাই। আমার বাপেরে তো আপনারা ভাল কইরাই চিনেন। ইসলাম বিরোধী হিসাবে আমার বাবার মেলা নাম ধাম আছিল। আজ একটা হাছা কথা কই, হুনেন! হাছা কথার লাইগা যদি জনগণ আমারে মাফ কইরা দেয়, তাইলেই অয়.. -সুষ্ঠু নির্বাচন হলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ হবে। আর তাই নির্বাচন সুষ্ঠুও করব না, নির্বাচনে বিরোধীদলও রাখব না! বুঝলি?

আমার নাম হাসিনা। আমার বাড়ি গোপালগঞ্জ। মানুষ আমারে গোপালী বলেই ডাকে। বড় আদরের নাম আমার। আপনিও ডাকতে পারেন। প্রাণ ভরে ডাকেন। আমি তাতে মহা খুঁশি হই। মিছা কথা ছাড়া আমি জীবনেও তো হাছা কথা কইয়া দেখি নাই। আমার বাপেরে তো আপনারা ভাল কইরাই চিনেন। ইসলাম বিরোধী হিসাবে আমার বাবার মেলা নাম ধাম আছিল। আজ একটা হাছা কথা কই, হুনেন! হাছা কথার লাইগা যদি জনগণ আমারে মাফ কইরা দেয়, তাইলেই অয়..

-সুষ্ঠু নির্বাচন হলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ হবে। আর তাই নির্বাচন সুষ্ঠুও করব না, নির্বাচনে বিরোধীদলও রাখব না! বুঝলি?

দেশের মানুষ সব মরে যাক। কিন্তু সংবিধান ঠিক থাক! আওয়ামীলীগাররাই এমপি থাক ভোটাররা ভোট দিতে না পাক! গণতন্ত্র সংবিধানে সোনা খচিত থাক বিরোধী দল জেলে ভর্তি থাক যুবলীগার ধর্ষণের সেঞ্চুরী করে মুসলিম থেকেও বেশি পাক! খুনি লীগাররা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পাক সাঈদীর মত আলেমরা সব জেলে যাক! নির্দোষীদের শতেক খানে মামলা থাক নৌকা বাঁচা কপাল দিয়া সিঁদুর রাখ মুসলিম বুবু মাথায় আবার পট্টি থাক!

দেশের মানুষ সব মরে যাক।
কিন্তু সংবিধান ঠিক থাক!
আওয়ামীলীগাররাই এমপি থাক
ভোটাররা ভোট দিতে না পাক!
গণতন্ত্র সংবিধানে সোনা খচিত থাক
বিরোধী দল জেলে ভর্তি থাক
যুবলীগার ধর্ষণের সেঞ্চুরী করে
মুসলিম থেকেও বেশি পাক!
খুনি লীগাররা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা পাক
সাঈদীর মত আলেমরা সব জেলে যাক!
নির্দোষীদের শতেক খানে মামলা থাক
নৌকা বাঁচা কপাল দিয়া সিঁদুর রাখ
মুসলিম বুবু মাথায় আবার পট্টি থাক!

¤ হোক সে আওয়ামীলীগ, যেহেতু সে ইসলাম ধর্মের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি! ¤ হোক সে একজন পতিতা, যেহেতু সে পর্দার প্রথার প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি! ¤ হোক সে আবুল মার্কা মন্ত্রী এমপি, যেহেতু সে শিক্ষার মর্যাদা বুঝে না এবং শিক্ষিত মানুষের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি! ¤ হোক তার জন্ম একটা পতিতালয়ে, যেহেতু সে বাংলাদেশে থাকে আর এদেশেই আহার করে অথচ বাংলাদেশের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না, এদেশকে ইন্ডিয়ার হাতে তুলে দেয় তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি!

¤ হোক সে আওয়ামীলীগ, যেহেতু সে ইসলাম ধর্মের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি!

¤ হোক সে একজন পতিতা, যেহেতু সে পর্দার প্রথার প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি!

¤ হোক সে আবুল মার্কা মন্ত্রী এমপি, যেহেতু সে শিক্ষার মর্যাদা বুঝে না এবং শিক্ষিত মানুষের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি!

¤ হোক তার জন্ম একটা পতিতালয়ে, যেহেতু সে বাংলাদেশে থাকে আর এদেশেই আহার করে অথচ বাংলাদেশের প্রতি সম্মান দেখাতে পারে না, এদেশকে ইন্ডিয়ার হাতে তুলে দেয় তাই সে মানুষ হওয়ার অযোগ্য। আসুন তাকে আওয়ামীলীগ বলে জানি!

নারায়ে তাকবীর ধ্বনি এলে জয় বাংলা কাঁপছে একচেটিয়া নির্বাচনে জনগণ বেশ ফাঁপছে! ভোট কেন্দ্র শুধুই কেন? ভোট দাতাও পুরবে! আওয়ামীলীগ নির্মূল হবে আওয়ামীলীগার দূরবে..

নারায়ে তাকবীর ধ্বনি এলে
জয় বাংলা কাঁপছে
একচেটিয়া নির্বাচনে
জনগণ বেশ ফাঁপছে!
ভোট কেন্দ্র শুধুই কেন?
ভোট দাতাও পুরবে!
আওয়ামীলীগ নির্মূল হবে
আওয়ামীলীগার দূরবে..

তোরা কেউ ঘেউ করিস না! ভোটার কেন্দ্র জ্বলছে.. বাকশালী গদিতেও লাগবে আগুন গণতন্ত্রী জনতা বলছে! তোরা দেখ দেখ দেখরে চাহিয়া সিতাকুন্ডে নৌকা দিছে হাগু ভরিয়া!

তোরা কেউ ঘেউ করিস না!
ভোটার কেন্দ্র জ্বলছে..
বাকশালী গদিতেও লাগবে আগুন
গণতন্ত্রী জনতা বলছে!

তোরা দেখ দেখ দেখরে চাহিয়া
সিতাকুন্ডে নৌকা দিছে হাগু ভরিয়া!

খেলোয়াড় আমি রেফারি আমি গোল দিব আমি বিচারক আমি দর্শক আমি পুরষ্কার দিব আমি পুরষ্কার নিব আমি এমন খেলা খেলছিও আমি খেলাইছিও আমি এখন মার খাবও আমি! -জয় বাংলা

খেলোয়াড় আমি
রেফারি আমি
গোল দিব আমি
বিচারক আমি
দর্শক আমি
পুরষ্কার দিব আমি
পুরষ্কার নিব আমি

এমন খেলা খেলছিও আমি
খেলাইছিও আমি
এখন মার খাবও আমি!
-জয় বাংলা

কেয়ামতের ময়দানে আপনার পছন্দগুলো জান্নাতের স্বাক্ষী হতে পারে! (সত্য ভালবাসেন যাঁরা, শুধু তাঁদের জন্য)

শহীদী মরণ পছন্দ হলে পছন্দই করেন; চুপ থেকে নিরপেক্ষ হবেন না! যারা নিরপেক্ষ, তারা কোন না কোন ভাবে তাদের স্বার্থকে হাতে নিতে চাইছে। কিন্তু যদি আপনি সত্যকে ভালই বাসেন, তাহলে অবশ্যই পছন্দ জানাতে কৃপণতা করবেন না! আর ইসলাম মানেই সত্য। ইসলামকে পছন্দ করা মানেই হল, আপনি একজন সত্য-প্রেমিক।

আরে!
পছন্দ জানাতে এত কৃপণতা কেন? কোন ক্ষয় আছে নাকি? সত্য একটা পোস্টে আপনার পছন্দতা আল্লাহকে পছন্দ করার সামিল। কারণ, আপনি যেটাকে পছন্দ করছেন, তা কুরআন ও হাদিস মতেই পছন্দ করছেন। সুতরাং ভাল, সুন্দর, সত্য যেকোন পোস্টেই প্লাসে ক্লিক করে আপনার পছন্দতার স্বাক্ষর রেখে দেন। কেয়ামতের ময়দানে আপনার এই প্লাসগুলো জান্নাতের স্বাক্ষী হিসেবে দাঁড়াতে পারে!



মনে করেন, আপনি একটা পোস্টে দেখছেন আজকের শহীদ হওয়া ভাইয়ের জন্য দোয়া চাওয়া হয়েছে। আপনি আপনার একটা পছন্দ জানিয়ে দেন না! দেখবেন আপনার মনটাই ভাল লাগছে! আর শহীদ না হলেও শহীদের জন্য একটু সমবেদনা জানাতে পারছেন মনে হচ্ছে! আমাদের মধ্যে অনেক ব্লগারই আছেন যে, মাঠে-ময়দানে মিথ্যার প্রতিবাদ করতে পারেন না, রাজপথে মিছিল করতে পারেন না। কিন্তু ব্লগে বসে মিথ্যার বিরোদ্ধে লিখে, সত্যতে প্লাস দিয়ে/ মিথ্যা পোস্টকে বর্জন করে আপনি একটু প্রতিবাদ, আপনার মানসিক অবস্থা জানাতে পারেন। তাই সত্য একটি পোস্টে সত্যবাদীদের প্লাস ভিত্তিক পছন্দ দেখে মিথ্যাবাদীদের মনে ভয়ের সৃষ্টি হবে। এখানেও তো আপনার দ্বারা মিথ্যার প্রতিবাদ করা হল, তাই না?


এবার আরেকটি বিষয় বলি, এগুলো মাইনাসপন্থী, বামপন্থী, সন্ডা-পান্ডা, ইতর, বদমাসদের ছোট্ট পরিচিতিঃ
----------------------------------------------------------------

পর নিয়া ঘাঁটাঘাটি করে কথা কাটাকাটি
মুখে বুলি ফাঁটাফাটি নষ্টামী নেশা
খোঁচাখুঁচি, চেঁচামেচি, রেষারেষি, ঘেঁষাঘেষি
অবাধ মেলামেশামেশি তাহাদের পেশা।

পোস্ট দেয় অশ্লীল কথাকাজে গড়মিল
নষ্ট যে মন-দিল; শয়তানী খেলা।
যেদিন হবে অন্ধ হবে সব বন্ধ
জ্ঞান-হুঁশ হবে; গেলে জীবনের ভেলা!


আসল কথাটা হলঃ
নিরক্ষর জ্ঞানহীন ব্যক্তিও স্বাভাবিক কমনসেন্স যাদের আছে তারা মাত্রই জানেন যে, মাইনাস মানে বাদ দেয়া, বাতিল,অকেজো, আলাদা করা, পৃথক করা, গুরুত্বহীনে ফেলে রাখা, নর্দমায় নিক্ষেপ করা। আমি এখানে শুধু মাইনাস এর বিশ্লেষণ করছি না। কারণ, মাইনাস (-) রেটিংটা এখন যে কারণেই হোক মাইনাসই হয়ে গেছে। আর আশা করিছ যে, মাইনাসিত কোন লেখা যেন মাইনাসপন্থীরা না দেন। আর মাইনাসপন্থী ব্লগারদের জন্য একটু হেদায়াতের দোয়া করি। যদি তাদের একটু হুঁশ হয়ে চোখে স্বরম জেগে আল্লাহতে ভয় জাগে। আমিন!

একজন শিক্ষিত লোক বলতেও গাণিতিক হিসাবেও মাইনাস অর্থ বিয়োগ হিসেবেই জানে। মানে বাদ দেয়াকে বিয়োগ বলে। যারা মাইনাসের মর্ম বুঝে না, তারা পুরা বাংলাদেশ পাশ করে নভোমন্ডল-ভূমন্ডলসহ যত কিছুই পাশ করুক না কেন, তারা আসলে শিক্ষিত না, জ্ঞানী না। বুদ্ধিজীবিও না। তাদের দ্বারা ব্যক্তি, সমাজ, রাষ্ট্রের কোন অপকার ছাড়া উপকার হওয়ার কথা না। তারা অপরেরে নিয়া খোঁচাখুচি করতে করতে আসল শিক্ষাটাই হইল না। তারা নিজের চেহারাটাই গড়তে পারল না। তাই তাদের দ্বারা সমাজ বদলানোর স্বপ্ন আশা করাও বোকামী। তারা যে সমাজে বর্জিত, বাতিল অগ্রহণযোগ্যমানুষ, তা তারা বুঝে না। যারা মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য না, তারা আল্লাহর কাছেও গ্রহণযোগ্য না।

আমি আমার স্বাভাবিক জ্ঞানে মাত্র কয়েক মাসের ব্লগিংয়ে যা বুঝলাম, মাইনাস পন্থীরা আসলে কিছু শেখার জন্য ব্লগিং করে না। তারা মনে করে নিজেরাই সব জানে। আর কেউ কিছুই জানে না, বুঝে না। ব্লগারদের সাথে ভাল একটা বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য তাদের কোন খেয়াল নেই, চিন্তা নেই, গুরুত্ব নেই। এমনকি তাদের প্রয়োজনও নেই। আমি বলব, তাদের আসলে ভালবাসা বলতে কিছুই নেই। তাদের সংসার নেই, সামাজিকতা নেই দুনিয়া নেই, আখেরাত নেই। তাই তারা সব করে যাচ্ছে ব্লগে যা ইচ্ছা।

শয়তানকে আল্লাহ মানুষের শিরায় শিরায় ঘুরে সৎপথ থেকে বিভ্রান্ত করার সুযোগ দিয়েছেন। এই শয়তান থাকবে কেয়ামত পর্যন্ত সবখানে। ব্লগে, সমাজে, মসজিদে, রাজপথে, কর্মস্থলে, বন্ধুত্বে, আত্মীয়তায়, দোকানে, অফিসসহ জীবনে চলার সকল যায়গায় তাদের শয়তানি থাকবে। আর থাকবে রাজনীতি, সমাজনীতি, অর্থনীতি, চলনরীতি, জীবননীতি, শিক্ষাপুস্তক, পাঠ্যপুস্তক, সংবিধানসহ সব কিছুতেই। শয়তানের শয়তানীও চলবে, সৎকর্মশীলদের সৎকর্মও চলবে। আর আল্লাহ এমনিতেই শয়তানকে তার শয়তানী কাজের অনুমতি দেন নি। শয়তান চেয়েছিল, তাই আল্লাহ দিয়েছেন। আল্লাহর বান্দাদের থেকে যে যা তাঁর কাছে চায়, আল্লাহ তাকে তাই দেন। কিন্তু আল্লাহ শয়তানকে চ্যালেঞ্জ করেছেন যে, যারা আমাকে ভালবাসবে তাদের তুমি কিছুতেই বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আল্লাহ এভাবে করে কারা আসলে আল্লাহর ভালবাসায় শয়তানের শয়তানী থেকে দূরে থাকে, আর কারা শয়তানের ভাই হয় তা পরীক্ষা করেন।

সুতরাং আমি সম্মানিত আল্লাহভীরু ব্লগারদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, এসব ব্লগার ব্লগে এসেছেন ব্লগারদের শিরায় শিরায়, অন্ত্রে-মন্ত্রে, যাদু-যন্ত্রে, ছলে-বলে-কৌশলে, জোর-জুলুম, মিথ্যা দিয়ে, ভয় দেখিয়ে বিভিন্নভাবে বিভ্রান্ত করতে। আজে বাজে পোস্ট দিয়ে আপনাদের ইমান নষ্ট করতে চাইবে। আপনারা তাদের লেখায়, কথায় কান দিবেন না। কারণ, তারা কুরআনের মর্যাদা বুঝেনা, কুরআন জানে না। আল্লাহ, রাসূল, ইসলাম, ব্যবহার, শালিনতা, সুন্দরতা, ইতিহাস, ঐতিহ্য কিছুই জানে না, বুঝে না। তারা যা বলে আর যা লেখে, তাতে কোন দলিল থাকে না। তারা জানে শুধু বকাঝকা করতে। রাগ দেখাতে। কাইট্টালামু, মাইরালামু, ফাডায়া ফালামু, গুম কইরা দিমু, মামলা করমু, পুলিশে দিমু, দুনিয়া থেকে বিদায় কইরা দিমু ইত্যাদিই শুধু ভাষ্য। তারা নিজেরাও কিছু শিখতে পারে না, আর তাদের লেখায়ও শিখার কিছু থাকে না। আমরা ব্লগে শুধুই ব্লগর-ব্লগর করতে ব্লগের ব্লগার হইনি। আমরা উদ্দেশ্যহীনভাবে কিছু পোস্ট করি না। আর আমরা এমন কিছু লিখব না; যাতে শয়তান উৎসাহিত হয়। তবে সত্য লিখতে গিয়ে শয়তানের শয়তানীকে ভয় করব না। এমন সাহসই রাখব।

তাদের আপনি সহজেই চিনবেন। প্রথমে তাদের চেনা যায়, তাদের নিকনেম দেখে। আপনি তাদের চিনবেন তাদের পোস্টের ধরণ দেখে। পোস্টের লেখা দেখে। লেখার ভাষা দেখে। তাছাড়া আরো চেনা যায়, প্রোফাইলের ছবি দেখে। ব্লগারদের কমেন্ট দেখেও তাদের সহজে চিনতে পারবেন।

অনেক সময় সাধারণ ব্লগারগণ অভিযোগ করেন, মডুরা কি ঘুমায়? তারা কি তাদের মত খারাপ কিসিমের মানুষ নাকি যে, এদের মত ব্লগার কিভাবে তাদের অশ্লীল কাজকর্ম বুক ফুলিয়ে করে বেড়াচ্ছে? ব্যাপারটা হল; এ সব শয়তান শুধুমাত্র ব্লগ পর্যায়েই থাকে না। দেশ, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও তারা অবাধে শয়তানী কাজকর্মগুলো করে যাচ্ছে। ব্লগকর্তৃপক্ষ হয় তো তাঁদের সাধ্যমত চেষ্টা করছেন। তবে আমরা ব্লগারগণও সবাই স্বোচ্ছার থাকলে আল্লাহ চাহে তো একদিন সেই সময় আসবে, তাদের এ সব নষ্টামী-ভন্ডামী, আকাম-কুকাম দূরিভূত হয়ে শান্তির বাতাস বয়ে যাবে ব্লগসহ সর্বত্র, পৃথিবীর সবখানে। আমরা শান্তিকামীগণ আল্লাহর কাছে এমনটাই আশা করি। সবাইকে সত্য, সুন্দর, সাবলীল, সৌন্দর্য্যমন্ডিত শান্তিময়তার প্রতি আহ্বাব রেখে, সবার প্রতি দোয়া রেখে এই পোস্ট এখানেই.......আমিন!!


মাইনাস কেন বর্জন করবেন!
এখান থেকে আমি কিছুটা তুলে ধরেছি মাত্র, নতুন করে কিছু বুঝার জন্য!