বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৪

কে জানে না শিক্ষক যে জাতির কারিগর? আমায় তোমায় মানুষ করতে করেছিল পড় পড়!

কে জানে না শিক্ষক যে
জাতির কারিগর?
আমায় তোমায় মানুষ করতে
করেছিল পড় পড়!
প্রাইমারিতে পড়েই আমি
ব্যাংকের অফিসার
শিক্ষক কেন নিম্নগামী
দায় দায়িত্ব কার?
প্রতিদিনের টিফিন ভাতা
দুইশ টাকা পাই
সহজেই উদর ভরে
আরামে ঘুম যাই।
ভুলে যাওয়া সেই কারিগর
সম্মান ন্যুনতম?
পাঁচ টাকা তাঁর টিফিন ভাতা
বেতন বড়ই কম।
উন্নত জাতের আমি?
আমার শোভা পায়?
এই না আমার সোনার বাংলা
সোনার ফলন চায়!

নামটা আমি ময়না তারে ডাকি আদর করে আমায় আবার ডাকে টিয়া পাখি। ওরে আমার হৃদয় কলি ময়না প্রেম না পেলে আমার সাথে দুদিন কথা কয় না। গোলাপ যেন পাপড়ি তাহার মুখ এক পলকে তাকিয়ে থাকা জনম জনম সুখ।

নামটা আমি ময়না তারে ডাকি
আদর করে আমায় আবার
ডাকে টিয়া পাখি।
ওরে আমার হৃদয় কলি ময়না
প্রেম না পেলে আমার সাথে
দুদিন কথা কয় না।
গোলাপ যেন পাপড়ি তাহার মুখ
এক পলকে তাকিয়ে থাকা
জনম জনম সুখ।

বানাতেই হবে মানুষ তোমায় জাতির কারিগর চিতকার তোমার করতেই হবে নয় সাড়ে চার ভর...

বানাতেই হবে মানুষ তোমায়
জাতির কারিগর
চিতকার তোমার করতেই হবে
নয় সাড়ে চার ভর...
বছর বছর জরিপ কর
সারা দিন এক পড় পড়
ইস্কুলে আয় নইলে ধর
কি যে তোমার কাম
খাও না ঘুমাও বেতন না পাও
দেরি হলেই বদনাম
পাঠ টিকা তো লিখতেই হবে
বিসিএস বই শিখতেই হবে
পন্ডিত প্রাইমারির
সারা জীবনে প্রমোশন নাই
মন দাও চাকুরির
কিছু কইলে বেতন তোমার বন্ধ
শিক্ষকদের টাকা চাওয়া মন্দ
ইস্কুল কর যেন তুমি অন্ধ
নইলে মানুষ খুঁজবে তোমার গন্ধ
আয়রে আয় ধরে মোরা গলাগলি
শিক্ষকেরা নিজের মত চলা চলি
মরার আগে সম্মান নিয়া মরলেই হয়
ভুক্তভোগীর পক্ষে বিচার পরলেই হয়!

রবিবার, ২৪ আগস্ট, ২০১৪

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, আমিই সেই প্রাইমারি শিক্ষক!

ছ'বছর হল স্কুলের সাথে আমার ভালবাসার লেনদেন হয়। আজ ভাবলাম
স্কুল নিয়ে একটা কবিতা লিখি। ভাবলাম কবিতাটাকে একটু সুর দিয়ে গান গাই। যেই ভাবা সেই কাজ। কলম দিয়ে লেখা শুরু করলাম। অনেক সুন্দর করে ৫৯ লাইনের একটা লম্বা কবিতা লিখলাম। এবার সুরে গাওয়ার পালা। অনেক সুরেই কবিতাটাকে গাওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু একি! আমি গাইতে পারছি না কেন? সুর তো মিলছে না! হার্ডলি ট্রাই করার পরও গাইতে না পেরে জাস্ট আবৃত্তিটা সেরে আমার কষ্ট করে লেখা কবিতাটার ইজ্জত রক্ষা করতে চাইছি অবশেষে। নাহ! যতক্ষণে আমি চেষ্টা করছি ততক্ষণে আমার কবিতার লাইনগুলোই পুরনো হয়ে গেছে। লেখাগুলো আর স্পষ্ট বুঝতে পারছি না যে ঠিকভাবে আবৃত্তি করতে পারি। হায় রে জীবন! হায়রে প্রাইমারি শিক্ষক! অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, আমিই সেই প্রাইমারি শিক্ষক!

মা যেমন সারা দিন খড়কুটো জোগাড় করে

মা যেমন সারা দিন খড়কুটো জোগাড় করে বৃষ্টিতে ভিজে রোদে পুড়ে ৩ বেলা রান্না করে সেই খাবার টেবিলে সাজিয়ে গোছিয়ে নিজ দায়িত্বে আমাদের সবাইকে ডেকে ডেকে খাওয়ান‚ সেই মাকেই দেখি সবাইকে খাইয়ে নিজে আর পেট পুরে খেতে পান না। আমরা পেট ভর্তি করে আরামে ঘুম যাই এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াই। মার খবর আর কজনই বা রাখি!
আমরা শিক্ষকগণ জাতির কারিগর বলে শিক্ষার্থীদের মানুষ করার দায়িত্বটাও মায়ের দায়িত্বের মতই পালন করে যাই। কিন্তু কেউ খেয়াল করে না শিক্ষক কি খেল আর কি পেল!
এভাবে দিন যায় মাস যায় বছর যায় অবস্থা এমনই থেকে যায়। মনে হয় না মায়ের কষ্ট আর শিক্ষকের দুঃখ মা আর শিক্ষক ছাড়া আর কেউ বুঝে‚ বুঝবে!

শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০১৪

খুব বেশি ভাল নাই মন কষ্টকে স্মরি কিছু ক্ষণ ভালই তো লাগে পড়াতে শিশুদের লাইফ গড়াতে! আমার কি লাইফ-টাইফ নাই? ইস্কুল ইস্কুল হামাগুড়ি খাই...

খুব বেশি ভাল নাই মন
কষ্টকে স্মরি কিছু ক্ষণ
ভালই তো লাগে পড়াতে
শিশুদের লাইফ গড়াতে!
আমার কি লাইফ-টাইফ নাই?
ইস্কুল ইস্কুল হামাগুড়ি খাই...

তোমার আমার গোলা-কামান নাই রে যুদ্ধ হবে কলমযুদ্ধ তাই রে!



তোমার আমার গোলা-কামান নাই রে
যুদ্ধ হবে কলমযুদ্ধ তাই রে!
-----------------------
শিক্ষক বলে কেউ আমারে
সুযোগ দেয় না বলি
খাবার জোরে ছোট আমি
সাদামাটা চলি।
ছোটর ঠেলা খাইতে খাইতে
পীঠ ঠেকিল দেয়ালে
মানুষ গড়ার কারিগরদের
নিল না কেউ খেয়ালে।
তোমার আমার গোলা কামান নাই রে
যুদ্ধ হবে কলমযুদ্ধ তাই রে!

বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০১৪

প্রাইমারিতে পড়তাম যদি আবার দরকারই নাই ইস্কুলেতে যাবার

প্রাইমারিতে পড়তাম যদি আবার
দরকারই নাই ইস্কুলেতে যাবার।।
বাজারে আজ যায়গা প্রশ্ন পাবার
হাজির হলেই আমার কার্য সাবার।
ভয় নাই রে না পড়ুয়া হাবার
ফেলের ভয় তো হেড মাস্টারের বাবার।
সরকার আমার লেখাপড়ার লাবার
না লিখেও ফুল পাশ হয় কাবার।
শরম লাজের মাথা তাদের খাবার
দেশের মন্ত্রী এমপিরা যে রাবার।

মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৪

প্রাইমারী স্কুল ধ্বংশের গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছেঃ

প্রাইমারী স্কুল ধ্বংশের গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছেঃ
০ শিক্ষকদের নাম মাত্র বেতন দিয়ে
০ প্রাধান শিক্ষক-সহকারী শিক্ষক গ্রেডিং ধাপ বাড়িয়ে দিয়ে
০ সহকারী প্রাধানশিক্ষকের পদ সৃষ্টির দাবী করে
০ প্রাইমারী স্কুলে পুরুষ শিক্ষক শুন্য করে
০ বেতনের তুলনায় স্কুল টাইম বাড়িয়ে
০ অতিরিক্ত হাড় ভাঙ্গা কাজ করিয়ে
-সবাই সতর্ক থাকুন! যার যার অবস্থা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন!

স্কুল আমার অনেক ভাল লাগে

স্কুল আমার অনেক ভাল লাগে
তাই তো প্রতিদিনই আমি
স্কুলে সবার আগে।
স্কুলে আমি টিফিন নিয়া যাই
পড়ার ফাঁকে টিফিন খেয়ে
ইমেজ ফিরে পাই।
আমায় দেখে সকল সকল শিশুর মন
খেলা ধুলা ঘরের কাজে
পড়ায় করে পণ।

পত্রিকায় দেখলাম আজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবস

পত্রিকায় দেখলাম আজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। আমি তো প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। ভাবলাম তাহলে তো প্রাইমারি স্কুল দিবসও আছে। আমার ভেতরে ভেতরে শরম পাইছিলাম যে আমি তো এই পর্যন্ত শুনিও নি প্রাইমারি স্কুল দিবস আছে। আপনাদের কারো জানা আছে নাকি? যদি প্রাইমারি স্কুল দিবস নাই ঘোষিত হয়ে থাকে তবে অতি শীগ্রই তা ঘোষণা করা হোক। নয় তো যেভাবে প্রাইমারি স্কুল আর প্রাইমারি টিচারদের প্রতি অনিহা আর অবজ্ঞা দেখছি তাতে এক সময় হয় তো দেখব প্রাইমারি স্কুলের আর প্রয়োজন দেখাবে না। যদি এখন প্রাইমারি স্কুল দিবস পালন প্রচলতি হয়ে যায় তবে ঝড় তুফান আর অবহেলায় প্রাইমারি স্কুলের নাম হারিয়ে গেলেও অন্তত: নির্যাতিত প্রাইমারি স্কুল ইতিহাস হয়ে থাকবে। যা পড়ে পরবর্তী প্রজন্ম দুঃখ করবে।

এত রাতে ফেসবুকে কি স্বাদ

এত রাতে ফেসবুকে কি স্বাদ?
খেয়াল রেখো ফজর যেন
না পড়ে যায় বাদ!

সরকার সরাসরি বললেই পারত

সরকার সরাসরি বললেই পারত
হাছা কথা কইলে কি সরকার হারত?
নিয়োগের সময়ে ডিগ্রীটা নিবরে
কিন্তু যে বেতনটা কম করে দিবরে
প্রধান আর সহকারী ধাপ দিব বাড়িয়ে
জীবনের সংগ্রামে দিব তারে হারিয়ে
যত দাবী অনশন খালি যাব এরিয়ে
এভাবে জীবন পাড় প্রাণ যাক বেরিয়ে!

রবিবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৪

ইলিশ খাব? ভুলে গেছি আজ স্বাদ

ইলিশ খাব?
ভুলে গেছি আজ স্বাদ
রাজারা খাক;
শিক্ষকেরা বাদ।
দেশের ইলিশ
বিদেশ চলে যায়
মা খাওয়াত
কত হায়রে হায়!
ইলিশ ভাতে
টাব্বুশ থাকত পেট
এখন লাগে
মরিচ কেনায় ভেট।
দেশের ইলিশ
দেশেই থাকবে ঠিক
সবাই খাবে
দামটা কমায় দিক।
শিক্ষক আমি
চোখেও ইলিশ নাই
মাঝে মাঝে
নাকে ইলিশ খাই।

নিজেই এবার প্রধানমন্ত্রী হব

নিজেই এবার প্রধানমন্ত্রী হব;
সবার চেয়ে বেশি বেতন
শিক্ষকদেরে দিব।
সবাই আমায় ভোট দিও যার যার;
জাতি পাবে পুরা সম্মান
জনগণ তার তার!
খুঁশি থাকলে জাতির কারিগর;
পুরা দেশই খুঁশি থাকবে
খাদ্য পাবে ঘর!

মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০১৪

শিক্ষক আমি; আমার নিয়ম বেশি খাইতে নাই শিক্ষক আমি; আইনে মানা ভ্রমন করতে যাই। শিক্ষক আমি; স্বপ্ন দেখার নাই মোর অধিকার শিক্ষক আমি; করতেই হবে দুঃখকে পরিহার। শিক্ষক আমি; থাকবে না মোর যথেষ্ট পরিচয় শিক্ষক আমি; ক্ষুধায় রয় না প্রাণ হারানোর ভয়। শিক্ষক আমি; আমার বাড়ির যায়গাটা কেনা না আমার দাবী; বগবগ ছাড়া কারোরই চেনা না।

শিক্ষক আমি;
আমার নিয়ম বেশি খাইতে নাই
শিক্ষক আমি;
আইনে মানা ভ্রমন করতে যাই।
শিক্ষক আমি;
স্বপ্ন দেখার নাই মোর অধিকার
শিক্ষক আমি;
করতেই হবে দুঃখকে পরিহার।
শিক্ষক আমি;
থাকবে না মোর যথেষ্ট পরিচয়
শিক্ষক আমি;
ক্ষুধায় রয় না প্রাণ হারানোর ভয়।
শিক্ষক আমি;
আমার বাড়ির যায়গাটা কেনা না
আমার দাবী;
বগবগ ছাড়া কারোরই চেনা না।

সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০১৪

টিফিন কাধে নিয়া বাইকে চড়িয়া ইস্কুলে যাই জাতির কারিগর মুখে সদা পড় পড় মানুষ বানাই।

টিফিন কাধে নিয়া
বাইকে চড়িয়া
ইস্কুলে যাই
জাতির কারিগর
মুখে সদা পড় পড়
মানুষ বানাই।

আকাশের চাঁদে আজ কত্তো আলো! দেখেছো? যেমন দেখেছি দিনে রবির আলো! কি মধুর মিষ্টি চাঁদের হাসি চাঁদের সাথে আমি মিষ্টি হেসে কিছুটা সময় করি ভালবাসাবাসি।

আকাশের চাঁদে আজ কত্তো আলো!
দেখেছো? যেমন দেখেছি দিনে রবির আলো!
কি মধুর মিষ্টি চাঁদের হাসি
চাঁদের সাথে আমি মিষ্টি হেসে
কিছুটা সময় করি ভালবাসাবাসি।

যদি আমি ভাত খাই কথা কই না কাজের সময় বসে ঘরে রই না দুষ্টু ছেলেদের আমি সখা হই না বিপদে আপদে করি হৈ চৈ না।

যদি আমি ভাত খাই
কথা কই না
কাজের সময় বসে
ঘরে রই না
দুষ্টু ছেলেদের আমি
সখা হই না
বিপদে আপদে করি
হৈ চৈ না।

শিক্ষক তুমি উন্নত শির চোখ ছলছল হবে না ঘরে জ্বলে তেলের প্রদ্বীপ দুঃখ বুকে রবে না। যখন থেকে শিক্ষক তুমি পেটে ক্ষুধা হবে না খড়-কুটাতে ঘুম আসিবে যায়গা-জমি রব না। বাড়ি বাড়ি কর না মন তুমি জাতির কারিগর তোমার কাছে জাতির চাওয়া জাতি তোমার হবে পর!

শিক্ষক তুমি উন্নত শির
চোখ ছলছল হবে না
ঘরে জ্বলে তেলের প্রদ্বীপ
দুঃখ বুকে রবে না।
যখন থেকে শিক্ষক তুমি
পেটে ক্ষুধা হবে না
খড়-কুটাতে ঘুম আসিবে
যায়গা-জমি রব না।
বাড়ি বাড়ি কর না মন
তুমি জাতির কারিগর
তোমার কাছে জাতির চাওয়া;
জাতি তোমার হবে পর!

বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০১৪

পড়া লেখা করে কি লাভ নাই যদি পাই আলো তাপ! দিনে দিনে কমে যায় শক্তি নিজে মরে করি কারে ভক্তি? স্কুল খুলে গেছে দেখো আবারে কষ্ট তো ফের হবে খাবারে! তারপরও খাই কত ভেলকি আমাদেরে নিয়া তাগো খেল কি!

পড়া লেখা করে কি লাভ
নাই যদি পাই আলো তাপ!
দিনে দিনে কমে যায় শক্তি
নিজে মরে করি কারে ভক্তি?
স্কুল খুলে গেছে দেখো আবারে
কষ্ট তো ফের হবে খাবারে!
তারপরও খাই কত ভেলকি
আমাদেরে নিয়া তাগো খেল কি!

শ্রমিক বলে ন্যায্য দাবি আমার মালিক কহে পোশাক পড়ো তামার! কখন তোমায় পুড়তে হবে বেতন পেতে ঘুরতে হবে পুলিশ কখন ইজ্জত নিবে টান ধরিয়া জামার মালিক কহে পোশাক পড়ো তামার!

শ্রমিক বলে ন্যায্য দাবি আমার
মালিক কহে পোশাক পড়ো তামার!
কখন তোমায় পুড়তে হবে
বেতন পেতে ঘুরতে হবে
পুলিশ কখন ইজ্জত নিবে টান ধরিয়া জামার
মালিক কহে পোশাক পড়ো তামার!

শুনোনি বিরাঙ্গনার নাম? নিজের ইজ্জত বিকিয়ে দিল ভাবেই নি বদনাম! কোথায় পেল এমন নীতি? ভেতরে নাই আল্লাহ ভীতি! প্রাণ বাঁচিয়ে দেহ দিলি; বুদ্ধি দিল কে রে? বাংলা নামে কি আজ পেলি লাখ বাঙ্গালী মেরে? কে দিল তোর এমন কাজের সায়? শরম লাজের মাথা খেলি স্বতী নারীর ছিঃ ছিঃ পেলি বয়সভারে ন্যুব্জ হলি কে দিল তোর দাম? মরলে যদি মুক্তি না হয় কি আর হবে কাম???

শুনোনি বিরাঙ্গনার নাম?
নিজের ইজ্জত বিকিয়ে দিল
ভাবেই নি বদনাম!
কোথায় পেল এমন নীতি?
ভেতরে নাই আল্লাহ ভীতি!
প্রাণ বাঁচিয়ে দেহ দিলি;
বুদ্ধি দিল কে রে?
বাংলা নামে কি আজ পেলি
লাখ বাঙ্গালী মেরে?
কে দিল তোর এমন কাজের সায়?
শরম লাজের মাথা খেলি
স্বতী নারীর ছিঃ ছিঃ পেলি
বয়সভারে ন্যুব্জ হলি কে দিল তোর দাম?
মরলে যদি মুক্তি না হয় কি আর হবে কাম???

সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০১৪

কি আর বলি কানে-কথা ভাল না টাকা দিব বলে দিল কালও না। ভুল করে কি টাকা তোমায় দিয়েছি? কি আর ভালবাসা আমি পেয়েছি??

কি আর বলি কানে-কথা ভাল না
টাকা দিব বলে দিল কালও না।
ভুল করে কি টাকা তোমায় দিয়েছি?
কি আর ভালবাসা আমি পেয়েছি??

সারা দিন ঝিরিঝিরি বৃষ্টি? জানো কে করিল তা সৃষ্টি? জেনে রাখো সে মহান আল্লাহ! দিও না তো তাঁর সাথে পাল্লা! পৃথিবীর সব কিছু তাঁর দান কর তুমি তার নামে জয় গান।

সারা দিন ঝিরিঝিরি বৃষ্টি?
জানো কে করিল তা সৃষ্টি?
জেনে রাখো সে মহান আল্লাহ!
দিও না তো তাঁর সাথে পাল্লা!
পৃথিবীর সব কিছু তাঁর দান
কর তুমি তার নামে জয় গান।

ব্যপারটা আসলেই সুক্ষ্ম! শিক্ষক মনে বড় দুঃখ। ইজ্জত দেয় না রে সরকার মাস্টার; বেশি খাওয়া দরকার? পড়াইবা ছোট ছোট পোলাপান কি দাবী থাকে আর সোনা চান? নয়টা টু পাঁচটা খাটবা ইসকুলে বসে নখ কাটবা নিয়োগে লাগুক না ডিগ্রী; কর কেন মাস্টারী ইগ্রি? মাস্টারি করতে কে কইছে? কেউ কভু সম্মানী হইছে? ................................... কি করি? নিদারুন কষ্ট! লাইফটাকি হবেই রে নষ্ট?

ব্যপারটা আসলেই সুক্ষ্ম!
শিক্ষক মনে বড় দুঃখ।
ইজ্জত দেয় না রে সরকার
মাস্টার; বেশি খাওয়া দরকার?
পড়াইবা ছোট ছোট পোলাপান
কি দাবী থাকে আর সোনা চান?
নয়টা টু পাঁচটা খাটবা
ইসকুলে বসে নখ কাটবা
নিয়োগে লাগুক না ডিগ্রী;
কর কেন মাস্টারী ইগ্রি?
মাস্টারি করতে কে কইছে?
কেউ কভু সম্মানী হইছে?
...................................
কি করি? নিদারুন কষ্ট!
লাইফটাকি হবেই রে নষ্ট?

প্রাইমারির এই ছেলেরা আগাম দিনের পেলেরা! যদি চাহো তারে তুমি ঠেকাও রে বুড়া আঙ্গুল মাস্টারদের দেখাও রে উপোস রাখো; সুযোগ না দাও বাঁচিবে কাহারই বা সুরসুরি হয় নাচিবে?

প্রাইমারির এই ছেলেরা
আগাম দিনের পেলেরা!
যদি চাহো তারে তুমি ঠেকাও রে
বুড়া আঙ্গুল মাস্টারদের দেখাও রে
উপোস রাখো; সুযোগ না দাও বাঁচিবে
কাহারই বা সুরসুরি হয় নাচিবে?